ভারতে এফডিআই বেড়েছে কয়েক শতাংশ

ভারতে বিদেশি বিনিয়োগ অনেক টা এগিয়ে , বিদেশি বিনিয়োগ থাকায় আমাদের দেশে অনেক দিক থেকে অনেক সুবিধাই হয়েছে।  অর্থনৈতিক নীতির মূল ভিত্তি হলো সম্পদের উৎপাদন ও বণ্টনে প্রতিযোগিতামূলক বাজার অর্থনীতির ওপর আস্থা এবং বেসরকারি খাতের ওপর নিয়ন্ত্রণমূলক অর্থনৈতিক ব্যবস্থা দূর করা।

সরকার ধাপে ধাপে শিল্প ও অবকাঠামোগত ক্ষেত্রে নিজের সম্পৃক্ততা সরিয়ে বেসরকারি অংশগ্রহণকে উৎসাহিত করছে। ইউনাইটেড নেশন্স এর একটি সমীক্ষায় বলা হয়েছে যে ভারত ১০টি গ্রাহক ছিলো, এফডিআই কে পাওয়ার ক্ষেত্রে। এমনকি গত বছর জাপানি  টোব্যাকো বাংলাদেশের ইউনাইটেড ঢাকা টোব্যাকো কোম্পানি কিনে নেয়ায় এ বছর বেশি বিনিয়োগ এসেছে। জেটি ইউনাইটেড টোব্যাকো কিনতে খরচ করেছে ১৫০ কোটি ডলার।

এ ছাড়া গত বছর বিদ্যুতেও বড় আকারের বিনিয়োগ পাওয়া গেছে। বস্ত্র ও পোশাক খাতে বিনিয়োগ এসেছে ১৩০ কোটি ডলার। ২০১৭ সালে দেশে বিদেশি সহায়তা বাবদ আসে ৫৫৩ কোটি ডলার, ২০১৮ সালে এর পরিমাণ দাঁড়ায় ৮৯৮ কোটি ডলারে।র আগের বছর এফডিআই বাবদ এসেছিল ১৪৭ কোটি ৭০ লাখ ডলার। এক বছরের ব্যবধানে এফডিআই বেড়েছে ৫৩ কোটি ৫ লাখ ডলার। শতকরা হিসাবে বিদেশি বিনিয়োগ বেড়েছে প্রায় ৪০ শতাংশ।

অর্থাৎ বিনিয়োগ আকর্ষণে এগিয়েছে বাংলাদেশ। অপরদিকে এক বছরের ব্যবধানে বিদেশি সহায়তা বেড়েছে ৩৮ শতাংশ। অরথ্াৎ বলা যেতেই পারে বিশ্ব ব্যাঙ্ক জানিয়েছে ভারতে গত বছর এফডিআই এসেছে তিন হাজার ৯৪০ কোটি ডলার। সব মিলিয়েই একটা ধারাবাহিকতা বজায় রাখা হচ্ছে।

 

সম্পর্কিত খবর