কলায় থাকা পুষ্টিগুন ক্যান্সার থেকে অনিদ্রা অনেক রোগই নিরাময় করে

বাংলাহান্ট ডেস্ক : ফলের মধ্যে খুবই উপকারী এবং কম খরচে পাওয়া যায় এমন একটি ফল হলো কলা( Banana) ।কলা রক্তে শর্করার পরিমাণ ঠিক রাখে এবং হিমোগ্লোবিন বৃদ্ধি করে।প্রচুর পরিমাণে বিটামিন বি৬, যা শরীরের জন্য প্রয়োজনীয় অ্যামিনো এ্যাসিড সৃষ্টি করে।

কলার উপকারিতা 

কলা প্রোটেক্টিভ মিউকাস লেয়ার বৃদ্ধির মাধ্যমে পাকস্থলিতে পিএইচ লেভেল ঠিক রাখে, যা আপনাকে বুক-জ্বালা এবং পাকস্থলির আলসার থেকে বাঁচায়। কলায় থাকা সেরোটোনিনের সঠিক মাত্রা মানসিক চাপ কমাবে, মুড ঠিক রাখবে এবং এতে ভালো ঘুম হবে।রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধির পাশাপাশি শ্বেত রক্ত কণিকার পরিমাণ বাড়ায় আর ব্লাড ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়।

অন্যান্য ফল খাওয়ার উপকারিতা 

আনারস, পেয়ারা, লিচু, তরমুজ, আমড়া প্রভৃতি সুস্বাদু ফল এ ঋতুতেই হয়ে থাকে। তাই শরীরের সাম্যতা বজায় রাখার জন্য এবং গরম থেকে নিজেকে বাঁচানোর জন্য গরমে বেশী করে খেতে হবে এইসব ফল। শরীর আর পেট ঠান্ডা রাখতে এইসব ফলে কোনো তুলনা নেই।এমনকি বৃদ্ধদেরও নিয়মিতভাবে ফল খাওয়া উচিৎ এবং প্রতিদিন কিছু পরিমাণে হলেও ফল খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তোলা উচিৎ।আজকাল কার দিনে সকলেই ব্যস্ত এবং প্রয়োজনের খাতিরেই বাইরের ভাজাপোড়া  এসব খাবার বেশী খেয়ে থাকেন।
কারো ক্ষেত্রে ফল খেতে ভালো না লাগলে তারা ফল পিষে জুস্ বানিয়ে খেতে ভালো লাগবে। কিন্তু ফলের রসে চিনি মেশালে তার উপকারিতা আর থাকেনা। আর এখন শীতকালে খাওয়ার পর দুপুরে ফ্রুট চাটনি খাওয়া যেতেই পারে।

সম্পর্কিত খবর