এবার খান গাজরের রসগোল্লা, দাম দিতে হবে মাত্র ১০ টাকা

গাঁজরে জল ও কার্বোহাইড্রেট,  আর এই কার্বোহাইড্রেটে স্টার্চ, সুক্রোজ ও গ্লুকোজ জাতীয় সুগার  থাকে। তা শরীরের জন্য উপকারি ।গ্লাইসেমিক ইনডেক্সও কম হোয়ায় ডায়াবেটিক রোগীরা নিশ্চিন্তে খেতে পারেন গাঁজর। যা সুগার ও স্টার্চজাতীয় খাবার ধীর গতিতে হজম করিয়ে ব্লাড সুগার কমাতে সাহাজ্য  করে।গাজরের রস  শরীরের পক্ষে অত্যন্ত উপকারী। ভিটামিন সি আর অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট দুটোই প্রচুর পরিমাণে রয়েছে এতে।

গাজর মেটাবলিজম বাড়ানোয় সাহায্য করে, শরীর ডিটক্সিফাই করে। ফলে নিয়মিত এই রস খেলে ওজনও কমবে আপনার।গাঁজরে থাকে পেকটিনজাতীয় সলিউবেল ফাইবার।  আর এই ফাইবারের মধ্যে সেলুলোজ, হেমি সেলিলোজ ও লিগনিন থাকে। কোষ্ঠকাঠিন্য় কমাতে সাহাজ্য করে এই ফাইবার।রসগোল্লা হরেক রকমের হয়। তার মধ্যে এখন ঝাল, স্ট্রবেরি, পান, ফুচকা কতকি ফ্লেভার আছে। কিন্তু এবার সেই তালিকায় জুড়ে গেছে গাজর। কারন এবার মাত্র দশ টাকায় মিলতে চলেছে গাঁজরের রসগোল্লা ।বর্ধমানের রানিগঞ্জ বাজার মোড়ে ভগবান মিষ্টান্ন ভাণ্ডারে বিখ্যাত এই রসগোল্লা সবার কাছে প্রিয়।গাজরের রসগোল্লা বানানোর জন্য প্রথমে গাজরকে প্রথমে শরু করে কেটে তা ভাল করে সেদ্ধ করা হয়। পরে সেগুলো  বেটে নেওয়া হচ্ছে মোলায়েম করে। বেটে নেওয়া ওই গাজর ছানার সঙ্গে মিশিয়ে ভাল করে মেখে জল ও চিনির গরম রসে ফুটিয়ে নিতে হবে। প্রতিদিন ৩০০ পিস রসগোল্লা তৈরি হয়। নতুন স্বাদের কথা মাথায় রেখেই এখন অনেক ধরনের মিস্টি পাওয়া যাচ্ছে।

আবার রসগোল্লা অনেক ফ্লেভারের বানানো হচ্ছে । এক ধরনের খাবার খেতে কারো ভালো লাগে না। তেমন রসগোল্লাও বিভিন্ন ধরনের হলে স্বাদ বদলায়। আর এই স্বাদ বদলানোর চাহিদার কথা ভেবেই এই রসগোল্লা তৈরি করা হয়েছে। গাজর দিয়ে নানা রকমের পদ বানানো যায়। তেমন গাজর দিয়ে হালুয়া বানানো যায়। গাজরের পদের মধ্যে এটি একটি অন্যতম জনপ্রিয় পদ। আর তার মধ্যে এবার জুড়ে গেলো গাজরের রসগোল্লার নাম।

সম্পর্কিত খবর