লকডাউনের মধ্যেই সোশ্যাল ডিস্ট্যান্সিং মেনে প্রতিবাদে হাজার হাজার ইজরায়েলবাসী

তেলআবিবের রবিন স্কোয়ারে ২ হাজারেরও বেশি ইস্রায়েলিকে সামাজিক দূরত্ব পালন করতে দেখা যায়। তারা প্রায় ছোঁয়া ফুট দূরে দাঁড়িয়েছিল।করোনা পরিস্থিতি চলাকালীন প্রধানমন্ত্রী বেনজমিন নেতানিয়াহু-র সরকারের অধীনে গণতন্ত্রের ক্ষয়কে কী বলে বিবেচনা করছেন, তার প্রতিবাদ করার জন্য তারা প্রতিবাদ জানায়।

   

গত রবিবার এই ঘটনার মাধ্যমে বোঝা যায় এখন সবাই আতঙ্কে। করোনা ভাইরাস ত্রাস এখন সবাইকে দিন রাত আতঙ্কের মধ্যে দিয়ে তাড়া করে বেড়াচ্ছে। চীন থেকে ছড়িয়ে পড়া করোনা ভাইরাস ইতিমধ্যে মৃত্যু দূত হয়ে এসে পৌঁছেছে পৃথিবীতে। প্রায় সব দেশ এখন করোনা আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছে।

দিন থেকে রাত আর রাত থেকে দিন যে কখন চলে যাচ্ছে টা বোঝার উপায় নেই। কারণ বিপদ থেকে বাঁচতে এখন সবাই গৃহ বন্দী। আর চীনের উহানে পরে সারা দেশে ছড়িয়ে পড়ে।
এই মার্চ মাসে শুরু হওয়া “কালো পতাকা” বিক্ষোভগুলি হ’ল কঠোর করোনভাইরাস নীতিমালার প্রতিক্রিয়া যা নাগরিকদের জন্য ফোন ট্র্যাকিংয়ের অন্তর্ভুক্ত।  আয়োজকদের মুখোশ, দূরত্ব দেখে বোঝা যাচ্ছিলো তারা এসব বজায় রেখেই কাজ করচ্ছে।
যদিও দেশে করোন ভাইরাস সংক্রমণটি কমপক্ষে ১২২ জন প্রাণহানির সাথে ১৩,৯৯১ এ পৌঁছেছে।

চেয়ারম্যান, ইয়ার ল্যাপিড তার বক্তব্যে প্রতিবেদনে বলেছিলেন যে ‘একবিংশ শতাব্দীতে ডেমোক্রেসিরা এভাবেই মারা যায়’। ‘কালো পতাকা’ বিক্ষোভ মার্চ মাসে স্পষ্টতই গতি পেয়েছিল যখন কয়েক শতাধিক লোক তাদের গাড়ি জেরুজালেমে নিয়ে গিয়েছিল।

সম্পর্কিত খবর