অন্তিম সংস্কারে ২০ জনের ছাড় অন্যদিকে মদের দোকানে হাজার হাজার লোক কেন? প্রশ্ন শিবসেনার

বাংলাহান্ট ডেস্ক : শিবসেনা(shivsena) নেতা এবং সাংসদ সঞ্জয় রাউত(sanjay raut) লকডাউনে মদ বিক্রয় ছাড়ের বিষয়ে কটাক্ষ করেন।  রাউত জানান এই মদের দোকান কিন্তু মানুষের বিপদ ডাকছে। এতো মানুষের ভিড় বাড়ছে তাতে করোনা আক্রান্ত সংখ্যাও বাড়ছে।  করোনা সংক্রমন এর ওপর ভিত্তি করে লাল, সবুজ এবং কমলা জোনে ভাগ করেন। আর এর মধ্যে শুধুমাত্র কমলা এবং সবুজ জোনে মদের দোকান খোলা হয়।আর তারপর শুরু হয় মদ প্রেমীদের মদ কেনার তীব্র রেশ।

   

সংক্রমন বেড়েই চলছে 

নয়েদার জেলা প্রশাসন ১৩ নম্বর সেক্টরের ফ্লিক্স হাসপাতালটি সিল করা হয়েছে।  ৪ মে গাজিয়াবাদের খোদা কলোনির আক্রান্ত রোগীকে এখানে ভর্তি করা হয়েছিল। চিকিৎসার সময় তিনি মারা যান। পরে এই হাসপাতালের একজন নার্সকেও সংক্রামিত অবস্থায় পাওয়া যায়।

ভারতের এইসব জায়গায় করোনা আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে 

এমনকি সাহারানপুরে ২০৩, ফিরোজবাদে ১৮৬, গাজিয়াবাদে ১২৬, মোরাদাবাদে ১২০, আগ্রায় ৭০৬, কানপুরে ২৯৪, লখনউতে ২৪৭, গৌতম বুধ নগরে ২২১, রায় বরেলি ও মথুরায় ৪ ৭, বাসেতে ৩৫, আম্রোহায় ৩৩, বারাণসীতে ৭৮, বুলান্দশহরে ৬১, হাপুরে ৫৪, আলিগড়ের ৫৩,সন্ত্ণবীরনগরে ৩০, শামলীতে ৩০, বাগপাতে ২১, ঝাঁসিতে ২০, সিদ্ধার্থ নগরে ১৯ জন ইতিবাচক রোগী পাওয়া গে। মহারাজগঞ্জ-কন্নৌজ ৭, রামপুরে ২৯, সম্ভালে ২৫, মোজাফফরনগরে ২৭, সীতাপুরে ২২,, গাজীপুর ৬, আমেঠি ৫, লখিমপুর খেড়ি-পিলিভিট-কাশগঞ্জ, সুলতানপুর-মির্জাপুর ৪। অর্থাৎ সারা দেশ জুড়ে করোনা সংক্রমন বেড়েই চলছে। লক ডাউন করেও তার রেশ কমানো সম্ভব হয়নি।

সম্পর্কিত খবর