কলকাতার অধিকাংশ জায়গায় বিদ্যুৎ,জল বন্ধ প্রায় কয়েক হাজার বাড়ি ধ্বংস,আর বাড়বে ঝড়ের দাপট

বাংলা হান্ট ডেস্ক: আলিপুর আবহাওয়া দপ্তরের তরফ থেকে আগেই জানানো হয়েছিল, ১৯-২০ তারিখ নাগাদ রাজ্যের আছড়ে পড়বে ঘূর্ণিঝড় আমফান।কথা অনুযায়ী, গতকাল রাত থেকে কলকাতা সহ গোটা রাজ্য জুড়ে নিজের অস্তিত্বের জানান দিতে থাকে এই ভয়ংকর ঘূর্ণিঝড় আমফান।

আজ সকাল থেকে কলকাতা সহ একাধিক জেলা জুড়ে নিজের তান্ডবলিলা দেখাতে থাকে আমফান।ইতিমধ্যেই রাজ্যে প্রবেশ করেছে এই ভয়ঙ্কর ঘূর্ণিঝড়।

j 6

বর্তমানে কলকাতায় এই ঘূর্ণিঝড়ের গতিবেগ ঘণ্টায় 105 কিমিঃ। এছাড়াও উপকূলবর্তী অঞ্চলে এই ঝড়ের গতিবেগ 160 কিমি। ঝড়ের গতিবেগ আরও বাড়বে বলে আশঙ্কা করছে আবহাওয়াবিদরা।

গতকাল থেকেই আমার রাজ্য বাসীকে সচেতন করছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি। তিনি নিজে নবান্নের কন্ট্রোলরুম থেকে সব বিষয় নজর রাখছেন। ‘রাস্তায় গাছ পড়ে গেলেও গাছ সরাবেন না’ নির্দেশ দিলেন মুখ্যমন্ত্রী। ইতিমধ্যেই ঝড়ের তাণ্ডবে কলকাতায় ই মল, বিধান সরণি, এছাড়াও প্রায় 80 জায়গায় গাছ ভেঙে পড়েছে। ঝড়ের তান্ডবে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে হাওড়া ব্রিজ। এবং সমস্ত উড়ালপুল কে বন্ধের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে হাওড়া ব্রিজ বন্ধের ফলে বহু অ্যাম্বুলেন্স আটকে পড়েছে বলে সূত্র মারফত জানা যায়

PicsArt 05 20 05.09.00

এদিকে কলকাতা পৌরসংস্থার থেকেও কলকাতার যেখানে যেখানে বিপজ্জনক বাড়ি রয়েছে তাদেরকে সরিয়ে আনার ব্যবস্থা করা হচ্ছে কলকাতা সহ জেলাতে এই মুহূর্তে তীব্র থেকে তীব্র হচ্ছে এই ঘূর্ণিঝড় এখনো পর্যন্ত কোন হতাহতের খবর না পেলেও তীব্র ক্ষতির আশঙ্কা দেখা যাবে বলে মনে করা হচ্ছে ইতিমধ্যে আলিপুর আবহাওয়া দপ্তর সূত্র থেকে জানা গেছে আজ মধ্য রাত পর্যন্ত এই ঝড়ের দাপট থাকবে এবং মধ্য রাতের পর থেকে বাংলাদেশের দিকে ঘনীভূত হবে বলে জানা যাচ্ছে

এখন দেখার বিষয় ঝড়ের শেষ পর্যন্ত কোথায় গিয়ে থামে কারণ আয়লা, বুলবুল, ফনির ঝড় বাংলার অধিকাংশ গ্রামের মানুষ এখনো তার রেশ কাটিয়ে উঠতে পারিনি তারপর আমপান এই ঝড় কার্যত প্রশ্নচিহ্নের মুখে। প্রশাসনের পক্ষ থেকে প্রায় দু লক্ষ মানুষকে নিরাপদ স্থানে সরিয়ে রাখার ব্যবস্থা করা হয়েছে কিন্তু গ্রামের অধিকাংশ মানুষ এখনো বিপদের সঙ্গে লড়াই করছে বলে সূত্র মারফত জানা যাচ্ছে।

এদিকে কলকাতা প্রচন্ড বৃষ্টির ফলে অধিকাংশ জায়গায় জল জমে গেছে এবং কলকাতার সব থেকে বড় জল সরবরাহ করে টালার ট্যাংক প্রায় 5 ঘণ্টা ধরে জল সরবরাহ বন্ধ রেখেছে এবং অনেক জায়গায় কলকাতায় বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন করে দেওয়া হয়েছে বলে জানা যাচ্ছে। প্রায় কয়েক হাজার বাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলে জানা যাচ্ছে এবং বিপুল চাষবাসের ক্ষতিগ্রস্ত হবে বলে মনে করা হচ্ছে।

PicsArt 05 20 06.51.04

আলিপুর আবহাওয়া দপ্তরের তরফ থেকে আগেই জানানো হয়েছিল, ১৯-২০ তারিখ নাগাদ রাজ্যের আছড়ে পড়বে ঘূর্ণিঝড় আমফান।কথা অনুযায়ী, গতকাল রাত থেকে কলকাতা সহ গোটা রাজ্য জুড়ে নিজের অস্তিত্বের জানান দিতে থাকে এই ভয়ংকর ঘূর্ণিঝড় আমফান।

আজ সকাল থেকে কলকাতা সহ একাধিক জেলা জুড়ে নিজের তান্ডবলিলা দেখাতে থাকে আমফান।ইতিমধ্যেই রাজ্যে প্রবেশ করেছে এই ভয়ঙ্কর ঘূর্ণিঝড়।

বর্তমানে কলকাতায় এই ঘূর্ণিঝড়ের গতিবেগ ঘণ্টায় 105 কিমিঃ। এছাড়াও উপকূলবর্তী অঞ্চলে এই ঝড়ের গতিবেগ 160 কিমি। ঝড়ের গতিবেগ আরও বাড়বে বলে আশঙ্কা করছে আবহাওয়াবিদরা।

গতকাল থেকেই আমার রাজ্য বাসীকে সচেতন করছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি। তিনি নিজে নবান্নের কন্ট্রোলরুম থেকে সব বিষয় নজর রাখছেন। ‘রাস্তায় গাছ পড়ে গেলেও গাছ সরাবেন না’ নির্দেশ দিলেন মুখ্যমন্ত্রী। ইতিমধ্যেই ঝড়ের তাণ্ডবে কলকাতায় ই মল, বিধান সরণি, এছাড়াও প্রায় 80 জায়গায় গাছ ভেঙে পড়েছে। ঝড়ের তান্ডবে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে হাওড়া ব্রিজ। এবং সমস্ত উড়ালপুল কে বন্ধের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে হাওড়া ব্রিজ বন্ধের ফলে বহু অ্যাম্বুলেন্স আটকে পড়েছে বলে সূত্র মারফত জানা যাচ্ছে

IMG 20200520 142103

এদিকে কলকাতা পৌরসংস্থার থেকেও কলকাতার যেখানে যেখানে বিপজ্জনক বাড়ি রয়েছে তাদেরকে সরিয়ে আনার ব্যবস্থা করা হচ্ছে কলকাতা সহ জেলাতে এই মুহূর্তে তীব্র থেকে তীব্র হচ্ছে এই ঘূর্ণিঝড় এখনো পর্যন্ত কোন হতাহতের খবর না পেলেও তীব্র ক্ষতির আশঙ্কা দেখা যাবে বলে মনে করা হচ্ছে ইতিমধ্যে আলিপুর আবহাওয়া দপ্তর সূত্র থেকে জানা গেছে আজ মধ্য রাত পর্যন্ত এই ঝড়ের দাপট থাকবে এবং মধ্য রাতের পর থেকে বাংলাদেশের দিকে ঘনীভূত হবে বলে জানা যাচ্ছে

এখন দেখার বিষয় ঝড়ের শেষ পর্যন্ত কোথায় গিয়ে থামে কারণ আয়লা, বুলবুল, ফনির ঝড় বাংলার অধিকাংশ গ্রামের মানুষ এখনো তার রেশ কাটিয়ে উঠতে পারিনি তারপর আমপান এই ঝড় কার্যত প্রশ্নচিহ্নের মুখে। প্রশাসনের পক্ষ থেকে প্রায় দু লক্ষ মানুষকে নিরাপদ স্থানে সরিয়ে রাখার ব্যবস্থা করা হয়েছে কিন্তু গ্রামের অধিকাংশ মানুষ এখনো বিপদের সঙ্গে লড়াই করছে বলে সূত্র মারফত জানা যাচ্ছে।

এদিকে কলকাতা প্রচন্ড বৃষ্টির ফলে অধিকাংশ জায়গায় জল জমে গেছে এবং কলকাতার সব থেকে বড় জল সরবরাহ করে টালার ট্যাংক প্রায় 5 ঘণ্টা ধরে জল সরবরাহ বন্ধ রেখেছে এবং অনেক জায়গায় কলকাতায় বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন করে দেওয়া হয়েছে বলে জানা যাচ্ছে। প্রায় কয়েক হাজার বাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলে জানা যাচ্ছে এবং বিপুল চাষবাসের ক্ষতিগ্রস্ত হবে বলে মনে করা হচ্ছে।

Avatar
Udayan Biswas

সম্পর্কিত খবর