MP তে অপারেশন লটাসে বড় ভূমিকা রয়েছে এক মুসলিম নেতার, যিনি করেছিলেন পুরো পরিকল্পনা

সোমবার থেকেই মধ্যপ্রদেশের রাজনৈতিক উত্থান শুরু হয়েছে। কারন কংগ্রেস নেতা জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া দল থেকে পদত্যাগ করেছেন। আজ তাঁর বিজেপিতে যোগ দেওয়ার কথাও রয়েছে। কিন্ত ১২ জন বিধায়ক যে বেঙ্গালুরু গেছেন তারা ভারতীয় জনতা পার্টিতে (বিজেপি) যোগ দিতে অস্বীকার করেছেন।

িতিমধ্যে  ১০ জন বিধায়ক এবং দুজন মন্ত্রী যারা বেঙ্গালুরু পৌঁছেছেন, তারা বিজেপিতে যেতে রাজি নয় বলে জানা গিয়েছে।  সিন্ধিয়াকে সমর্থনকারী ১৯ জন বিধায়ককে বেঙ্গালুরুতে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। তবে কংগ্রেসের সিনিয়র নেতারা ধারাবাহিকভাবে সংখ্যাগরিষ্ঠতা দাবি করছেন। তারা মেঝে পরীক্ষায় সংখ্যাগরিষ্ঠতা প্রমাণ করার কথাও বলছেন। মধ্য প্রদেশের রাজনৈতিক কোন্দলের পিছনে বিজেপির মুখপাত্র জাফর ইসলামের হাত রয়েছে।রাজনীতিতে যোগ দেওয়ার আগে তিনি বিদেশী ব্যাংকে চাকরি করতেন এবং কয়েক লক্ষ বেতন পেতেন। 2468dd2a92b4a7a3657beb1d14b989b3সিন্ধিয়াকে কংগ্রেস থেকে বিজেপি শিবিরে সরিয়ে আনতে জাফর গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন।আর জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া এবং কংগ্রেস নেতৃত্বের মধ্যে মতবিরোধ কিছুদিন আগে থেকেই বাড়তে শুরু করেছিলো। আর তার পরিনতি  মধ্য প্রদেশের শাসকদলে বিচ্ছেদ ও বিদ্রোহের সম্ভাবনা তীব্রতর হচ্ছে ক্রমশ।সূত্র বলছে যে, এখন এই বিধায়কদের মধ্যে ১২  জন বিজেপিতে যোগ দিতে অস্বীকার করেছেন।শেষ পর্যন্ত পার্টিতে বিভক্তি জনসাধারণ্যে পরিণত হয়েছে। আর এর থেকে সমস্যার সমাধান বের করাও ক্রমে মুশকিল হয়ে দাড়াচ্ছে।

জাফর ইসলাম ও জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া একে অপরকে দীর্ঘদিন ধরে চিনতেন।জাফর ইসলাম মিডিয়ার জন্য একটি সুপরিচিত মুখ। টিভি চ্যানেলগুলিতে বিতর্কে প্রতিদিন তিনি বিজেপিকে রক্ষা করেন। তবে পরে প্রধানমন্ত্রী মোদী দ্বারা প্রভাবিত হয়ে তিনি বিজেপিতে যোগ দিয়েছিলেন।প্রতিবেদনে সূত্রের বরাত দিয়ে বলা হয়েছে যে  জাফর সিন্ধিয়ার দিল্লির বাড়িতেও দেখা করেছেন।সিন্ধিয়া এবং জাফর সম্প্রতি পাঁচবার সাক্ষাত করেছেন।  আর তারপর থেকেই হয়তো বিজেপির ওপরে একটা আলাদা টান বেড়েছে সিন্ধিয়ার এমনটাই মনে করছেন সকলে। কিন্তু আসল ব্যপারটা কি সেটা এখনো নিশ্চিত করে বলা যাচ্ছে না।

সম্পর্কিত খবর