UN পাকিস্তানকে করলো কড়া ভাষায় অপমান, হলো ইমরান খানের পর্দাফাঁস

বাংলাহান্ট ডেস্কঃ পাকিস্তান (Pakistan) বদলাবে না, বুঝবেও না। পাকিস্তান সম্মানের ভাষাও জানে না। অন্য দেশের ধার্মিক স্বতন্ত্রতাও মান্য করে না। পাকিস্তানের সবথেকে খারাপ দিকটির মুখোশ খুলে গেছে। এবিষয়য়ে ভারতের (India) সঙ্গে একমত ইউএন (UN)। পাকিস্তানের ধার্মিকদের উপর তাঁরা অকথ্য অত্যাচার চালায়।

পাকিস্তানের এই জঘন্যতম দিকটির ব্যাপারে ইউএন মানবাধিকার প্রমুখ মিশেল বেসলেট (Michelle Baslett) বলেন, পাকিস্তানে ধার্মিক ব্যক্তিদের বারবার হিংসা এবং অত্যাচারের সম্মুখীন হতে হয়। অন্যদেশে নিজেদের আধিপত্য বিস্তারে ব্যর্থ হয়ে তাঁরা বারবার দেশ মধ্যস্থ ধার্মিকদের উপর অত্যাচার চালায়। সমগ্র বিশ্বে মানবাধিকার ঘটনার উপর কেন্দ্র করে জেনেভায় (Geneva) চলছে সংযুক্ত রাষ্ট্র মানবাধিকার পরিষদের ৪৩ তম বার্ষিকি। এই অনুষ্ঠানে ইউএন মানবাধিকার প্রমুখ মিশেল বেসলেট পাকিস্তানের আচরণের চরম ধীক্কার জানায়।

মিশেল বেসলেট পাকিস্তানের ঘরের ঘটনার উদাহরণ দিয়ে তাঁদের আক্রমণ করেন। তিনি পাকিস্তানের এক বিশ্ববিদ্যালয়ের জুনেদ হাফিজের বিষয়কে সামনে আনেন, যার ইস্পিন্দার মামলায় ডিসেম্বরে মৃত্যুদণ্ড ঘোষনা করা হয়। মিসেল বলেন, পাকিস্তানের ধর্মগুরুদের বারবার হিংসা, নিজেদের ধর্মের উপর হামলা এবং অত্যাচারের সম্মুখীন হতে হয়। এই পরিস্থিতিতে চিলিকের রাষ্ট্রপতিও পাকিস্তানকে ছেড়ে কথা বলে না এবং পাকিস্তানের খারাপ নীতির বিরুদ্ধে সোচ্চার হয়।

পাকিস্তনে ইস্পিন্দা এক খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। যা অনুসরণ করলে হিংসার বশবর্তী হয়ে  মানুষের প্রাণ নাশও হয়ে যেতে পারে। ২০০৯ সালে ইস্পিন্দার বিষয়ে ৭ জনকে জীবন্ত জ্বালিয়ে দেওয়া হয়। ২০১০ সালে ইসলামাবাদে ২ জন SI কে গুলি করে হত্যা করা হয়। এইভাবে এই হিংসা পাকিস্তানে দিনে দিনে বেড়েই চলেছে।

Avatar
Smita Hari

সম্পর্কিত খবর