ফের প্রশ্নের মুখে পুলিশ (police); ভাইরাল ভিডিওতে (viral video) এক মহিলার প্রতি অত্যন্ত কুরুচিপূর্ণ কথা বলতে শোনা গেল পুলিশ আধিকারিককে। ব্লাউজ ছিঁড়ে আসলেই অভিযোগ নেওয়া হবে – কানপুরের নারওয়াল পুলিশ স্টেশনের পুলিশ আধিকারিক এমনই ভাষায় কথা বললেন এক মহিলার সাথে।
একজন মহিলা ঐ পুলিশ আধিকারিকের কাছে জমি দখলের অভিযোগ করতে আসেন। সেই সময় অভিযোগকারী ও অভিযুক্ত উভয় পক্ষই থানায় উপস্থিত ছিল। কথোপকথন চলাকালীন ঐ আধিকারিক মহিলাকে উদ্দেশ্যে এই কথা বলতে শোনা যায়।
ভাইরাল হওয়া ভিডিও ক্লিপটিতে ঐ পুলিশ আধিকারিকের মুখ দেখা না গেলেও স্পষ্ট শুনতে পাওয়া যাচ্ছে তার কথা। ভিডিওতে থানার দৃশ্যও বর্তমান। ভাইরাল হওয়া ভিডিওর কারনে ঐ পুলিশ অফিসারকে স্থানান্তরিত করেছেন ডি.আই.জি। তার বিরুদ্ধে তদন্ত চলছে বলেও জানা যাচ্ছে।
अगली बार ब्लाउज फाड़ के आना इसे ठीक से पे***: कानपुर वाले दारोगा जी@myogiadityanath @dgpup @adgzonekanpur @igrangekanpur@DarshanSoniCRPC @anupgandhi8@PMOIndia @HMOIndia@CMOfficeUP
किस प्रकार से किसी इंसान की ज़िन्दगी ख़राब की जाती है ,पुलिस वालों से सीखिये 😡 pic.twitter.com/gKyXfYwO7f— Indian – ANIL VISHWAKARMA (@anil_rocky_vk) September 14, 2020
এর আগেও বার বার বিতর্কে জড়িয়েছেন ঐ পুলিশ কর্মী। গ্রামবাসীরা অভিযোগ করা সত্ত্বেও তার বিরুদ্ধে এখনো কোনো পদক্ষেপ নেয় নি প্রশাসন। কয়েক মাস আগে তিনি বিজেপি নেতার ভাই জালিমপুরওয়া গ্রামের বাসিন্দা নীরজ পালকে মারধর করেছিলেন। বিজেপিও তত্কালীন ডিআইজি অনন্ত দেবের কাছে এই বিষয়ে অভিযোগ করেছিল। কিন্তু কোনও পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি। সন্দীপ যাদবের সাথেও তিনি অশ্লীল আচরণ করেছিলেন।
কিছুদিন আগেই, ভাইরাল ভিডিওতে কেরালার কান্নুর থানার কয়েকজন পুলিশ আধিকারিককে রাস্তার বিক্রেতাদের সাথে অত্যন্ত খারাপ ব্যাবহার করতে দেখা যায়। তখনই কান্নুরের বাসিন্দা সাজিদ নামের এক ফল বিক্রেতার ঠেলায় লাথি মারেন পুলিশ কর্মী।
ভিডিওতে দেখা যায় পুলিশকর্মীরা রাস্তায় বিক্রেতাদের তাদের সরে যেতে বলে চিৎকার করছেন, সাজিদ এর বিরোধিতা করেন। এর পরেই বৃষ্টি হওয়া পুলিশ ছাতা সরিয়ে দেয় এবং এক পুলিশ কর্মী প্রথমে সাজিদের গাড়িকে লাথি মেরে ফল ফল সহ গাড়িটি ফেলে দেয়।
পরবর্তীতে সাজিদ সাংবাদিকদের জানিয়েছে, ভিডিওটি ভাইরাল হতেই থানায় ডেকে পাঠানো হয় সাজিদকে। তার মোবাইলটি ছিনিয়ে নেওয়া হয়। এমনকি পরে এর ফল ভোগ করতে হবে এই সুরে হুমকিও দেন পুলিশ কর্মীরা।