বাংলা হান্ট ডেস্ক : লোকসভা ভোটের আগে সব্যসাচী দত্তের বাড়িতে বিজেপি নেতা মুকুল রায়ের লুচি-আলুরদম খাওয়াকে কেন্দ্র করেই জল্পনার সূত্রপাত। এরপর যত দিন গিয়েছে, ক্রমশ স্পষ্ট হয়েছে দলের সঙ্গে বিধাননগর পুরনিগমের মেয়রের দূরত্ব।
নরেন্দ্র মোদীর ৬৯তম জন্মদিন উপলক্ষে ধুমধাম করে পুজোর আয়োজন করলেন বিধাননগরের প্রাক্তন মেয়র তথা বিধায়ক সব্যসাচী দত্ত , করলেন যজ্ঞও। মঙ্গলবার সল্টলেক সুইমিং পুলের এই পুজোয় উপস্থিত ছিলেন বিজেপি কালচারাল কনভেনার সুমন বন্দ্যোপাধ্যায়ও।
বিধাননগরের প্রাক্তন মেয়র তথা বিধায়ক সব্যসাচী দত্তের বিজেপিতে যোগ দেওয়ার জল্পনা ছিলই। একের পর এক ঘটনা উস্কে দিয়েছে সেই জল্পনাকে। যদিও শুরু থেকেই একাধিক অজুহাতে দল বদলের জল্পনাকে উড়িয়ে এসেছেন তৃণমূল নেতা।
প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দিল্লিতে বুধবার বৈঠক মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের। তার আগে মঙ্গলবার বিমানবন্দরে যশোদা বেনের সঙ্গে দেখা হয়ে গেল মুখ্যমন্ত্রীর।
তার আগে আসানসোলে কল্যাণেশ্বরী মন্দিরে পুজো দেন যশোদা বেন। দক্ষিণা দেন ১০১ টাকা। কেনেন ২০১ টাকার ডালা।
বিমানবন্দরে ভিআইপি লাউঞ্জে অপেক্ষা করেছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তখনই খবর পান প্রধানমন্ত্রীর স্ত্রী আসছেন। বেরিয়ে আসেন মুখ্যমন্ত্রী।
যশোদা বেনের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তাঁর হাতে একটি শাড়ি উপহারও তুলে দেন।