বাংলা হান্ট ডেস্ক : বিজয় দশমীর ভুরিভোজে নিরামিষাশীদের জন্য থাকলো এই পদ।
উপকরণ:
সেদ্ধ আলু(৪টি বড়)
২ টুকরো পাঁউরুটি
বাদাম তেল
পুরের জন্য আধ কাপ ছানা, আধ কাপ খোয়া, এক কাপ সেদ্ধ ফরাস বীন, গাজর ও মটরশুঁটি, আধ চামচ কুচোনো আদা, ২টো কুচোনো কাঁচালঙ্কা, ১ চামচ কুচোনো ধনেপাতা, এক চিমটে গরম মশলার গুঁড়ো ও আন্দাজমতো নুন।
ঝোলের জন্য ২টি পেঁয়াজ, ৪ কোয়া রসুন, ৩ চামচ ঘি, ১ চামচ হলুদ,১ চামচ লঙ্কা গুঁড়ো, ১ চামচ ধনে গুঁড়ো,৪টি ছোটএলাচ, ৪টি লবঙ্গ,১০ টি গোল মরিচ, পৌনে এক কাপ টক দই, দেড় কাপ জল, ১ চামচ নুন, আধ চামচ চিনি, ১ চামচ বেসন, ১ ইঞ্চি কুচোনো আদা, ৪ টি কুচোনো কাঁচালঙ্কা, আধ কাপ ক্রিম ও ১ চামচ কেওড়ার জল।
প্রণালী
সেদ্ধ আলু চটকে নিন। তাতে পাঁউরুটি কুচিয়ে বেশ করে মেশান।
মিশ্রণটি ১৬ ভাগে ভাগ করুন।পুরের জন্য সমস্ত উপকরণগুলি একটি পাত্রে একসাথে চটকে মেখে একটি মিশ্রণতৈরী করতে হবে।সেই মিশ্রণটিকে ১৬ ভাগে ভাগ করুন।
আলুর ভেতর পুর ভরে বলের মতো তৈরী করে বাদাম তেলে সোনালী করে ভেজে তুলুন ।
ঝোলের জন্য কড়াইয়ে ঘি গরম করে তাতে পেঁয়াজ ও রসুন বাটা হাল্কা করে ভেজে আস্ত গরম মশলা, হলুদ, ধনে গুঁড়ো ও লঙ্কা গুঁড়ো দিয়ে একটু ভাজুন।
এবার কড়াইয়ে আদা ও কুচোনো কাঁচালঙ্কা দিয়ে নাড়াচাড়া করুন।একটি পাত্রে টক দই, বেসন, নুন ও চিনি মিশিয়ে কড়াইয়ে ঢেলে দিন।
কড়াইয়ে জল দিয়ে খানিকক্ষণ ফুটিয়ে নামান।
সবশেষে ক্রিম ও কেওড়ার জল মেশান।কোপ্তার ওপর ঝোলটি ঢেলে খেতে দিন।