বাংলা হান্ট ডেস্কঃ ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থা (ISRO) ১৭ ই জানুয়ারি দেশের সবথেকে শক্তিশালী দূরসঞ্চার উপগ্রহ লঞ্চ করতে চলেছে। এই উপগ্রহ লঞ্চ হওয়ার পর দেশে কমিউনিকেশন ব্যবস্থা আর শক্তিশালী হবে। এই উপগ্রহের সাহাজ্যে দেশে নতুন ইন্টারনেট টেকনোলোজি আসবে বলে আশা করা হচ্ছে। এর সাথে সাথে গোটা দেশের কোনায় কোনায় মোবাইল নেটওয়ার্ক ছড়িয়ে পড়বে।
Launch of communication satellite, #GSAT30 onboard Ariane-5 launch vehicle from Kourou launch base in French Guiana is scheduled at 0235 Hrs of January 17, 2020 (IST). Read more at https://t.co/i8319iiG0x pic.twitter.com/dSsYU9shAV
— ISRO (@isro) January 13, 2020
ইসরোর GSAT-30 ইউরোপিয়ান হেভি রকেট এরিয়ান -5ECA ১৭ই জানুয়ারি ২ঃ৩৫ নাগাদ ছাড়া হবে। GSAT-30 এর ওজন প্রায় ৩১০০ কেজি। এটি ইনস্যাট স্যাটেলাইটের জায়গায় কাজ করবে। এটিকে ফ্রেঞ্চ গুগনা কোরোউ লঞ্চ বেস থেকে লঞ্চ করা হবে। GSAT-30 जीसैट सीरीज का बेहद ताकतवर संचार उपग्रह है जिसकी मदद से देश की संचार प्रणाली में और इजाफा होगा. अभी जीसैट सीरीज के 14 सैटेलाइट काम कर रहे हैं. इनकी बदौलत ही देश में संचार व्यवस्था कायम है.
GSAT-30 জিস্যাট সিরিজের সবথেকে শক্তিশালী কমিউনিকেশন উপগ্রহের মধ্যে একটি। আর এই স্যাটেলাইটের সাহায্য দেশে কমিউনিকেশক প্রণালি আরও শক্তিশালী হবে। GSAT-30 এর সাহাজ্যে দেশের কমিউনিকেশন প্রণালি, টেলিভিশন প্রসারণ, স্যাটেলাইটের মাধ্যমে যোগাযোগ স্থাপন, আবহাওয়া তথ্য, প্রাকৃতিক দুর্যোগের সূচনা আর তল্লাশি এবং উদ্ধারকার্য চালানোর জন্য সুবিধা হবে।
এটি লঞ্চ হওয়ার পর ১৫ বছর পর্যন্ত পৃথিবীর উপরে ভারতের জন্য কাজ করবে। এই স্যাটেলাইটকে জিও ইলিপ্টিক্যাল অর্বিটে স্থাপিত করা হবে। এর মধ্যে দুটি সোলার প্যানেল থাকবে আর এই সোলার প্যানেলের মাধ্যমে এই স্যাটেলাইটকে শক্তি দেওয়া হবে।
দেশের পুরনো কমিউনিকেশন উপগ্রহ এখন অনেক পুরনো হয়ে গেছে। দেশের ইন্টারনেতটের নতুন টেকনোলোজি এসেছে। অপ্টিক্যাল ফাইবার বিছানো হয়েছে চারিদিকে। ৫জি তেও কাজ শুরু হয়েছে। আর এই কারণে বেশি করে স্যাটেলাইলটের প্রয়োজন। GSAT-30 স্যাটেলাইট এই প্রয়োজন গুলোকে পূরণ করবে।