চীন সম্পর্কে মুখ খুললেন নীতিন গডকরি, আজ তিনি এক সাক্ষাৎকরে জানান “প্রতিটি দেশ জুড়ে বিশ্ব অর্থনৈতিক সংকটের মুখোমুখি। তবে কোনও দেশই এই মুহুর্তে চিনের সঙ্গে বাণিজ্য করতে চায় না। এটি আমাদের ছদ্মবেশে এক আশীর্বাদ।” চীন থেকে ছড়িয়ে পড়া এই ভাইরাসে এখন সবাই ক্ষুব্ধ। করোনা ভাইরাস ইতিমধ্যে মৃত্যু দূত হয়ে এসে পৌঁছেছে পৃথিবীতে। প্রায় সব দেশ এখন করোনা আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছে।
দিন থেকে রাত আর রাত থেকে দিন যে কখন চলে যাচ্ছে টা বোঝার উপায় নেই। কারণ বিপদ থেকে বাঁচতে এখন সবাই গৃহ বন্দী। আর চীনের উহানে পরে সারা বিশ্বে এই রোগের প্রকোপ বেড়ে গেছে। আর এই পরিস্থিতিতে অনেকেই চীনকে দোষ দিয়েছে। জানা গিয়েছে করোনার ভাইরাস হ’ল এক প্রকারের বায়োকেমিক্যাল সন্ত্রাসবাদী আক্রমণ। এখন কোনো দেশ আর তাদের সাথে ব্যাবসা করতে চায়না। আঠাশ লক্ষ মানুষ এখন এই রোগে আক্রান্ত। মারা গেছেন অনেক। এদিন নীতিন গডকরি নরেন্দ্র মোদীর
ভারতকে পাঁচ ট্রিলিয়ন ডলারের অর্থনীতিতে পরিণত করার উচ্চাকাঙ্ক্ষা পূরণের সুযোগ হতে পারে বলেও জানিয়েছেন। পাশাপাশি অর্থনীতিতে ধাক্কা লাগার কোথাও তিনি বলেন।করোনা ভাইরাস নিয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী কড়া ব্যবস্থা নিয়েছেন।
আগামী দিন পরিষেবা স্বাভাবিক আর নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্যে তিনি লক ডাউন করেছেন। এর মধ্যে কেটে গেছে তিরিশ দিন। তাও লাফিয়ে বাড়ছে আক্রান্তের সংখ্যা। এখন সেই সময় যত এগোচ্ছে ততই বাড়ছে লক ডাউনের মেয়াদ। আগামী ৩রা মে পর্যন্ত লকডাউনের মেয়াদ বাড়াচ্ছে বেশ কয়েকটি রাজ্য। বাইরে বেরোনোয় কঠোর নিষেধাজ্ঞা জারি হয়েছে।