বাংলাহান্ট ডেস্ক : দিল্লীর বিধানসভা নির্বাচনের আগে দিল্লীতে বিদ্যুৎ ফ্রী করে বেশ নাম কমিয়েছিলেন অরবিন্দ কেজরিওয়াল। বলা হয়েছিল ২০০ ইউনিট পর্যন্ত বিল দিতে হবে না দিল্লীবাসীকে। এছাড়াও মহিলাদের জন্য বাস ও মেট্রোতে বিনামূল্যে মহিলাদের পরিষেবা দেওয়ার ঘোষণা করেছিলেন কেজরিওয়াল। সেই সময় রাজনীতিবিদরা কেজরিওয়ালের সিধান্তকে মাস্টারস্ট্রোক বলে দাবি করেছিলেন। তবে এখন দিল্লী সরকারের পরিস্থিতি যে জায়গায় দাঁড়িয়েছে তা কেজরিওয়ালের সিধান্তের উপর প্রশ্নঃ খাড়া করেছে।
উপ-মুখ্যমন্ত্রী মণীশ সিসোদিয়া(manish sishodiya) দিল্লি সরকারের কর্মীদের বেতন দেওয়ার মতো কোনও অর্থ নেই বলে জানান। এছাড়াও করোনা পরিস্থিতির কারণে উদ্ভূত সংকট পরিস্থিতি মোকাবেলায় কেন্দ্রীয় সরকারের কাছে পাঁচ হাজার কোটি টাকার সহায়তা চেয়েছেন।তিনি বলেন”আমরা দিল্লি সরকারের রাজস্ব এবং এর ন্যূনতম উদাহরণগুলি পর্যালোচনা করেছি। বেতন এবং অফিস ব্যয় বহন করতে মাসে মাসে প্রায় ৩৫০০ কোটি টাকা প্রয়োজন। গত দু’মাসে জিএসটি সংগ্রহ হয়েছিল পাঁচশো কোটি টাকা । সরকারের ১৩৩ কোটি টাকা আছে। তিনি জানান আমাদের দুই মাসের জন্য সাত হাজার কোটি টাকা দরকার।
মণীশ সিসোদিয়া আরও জানান
উপ-মুখ্যমন্ত্রী আরও জানান , দিল্লি সরকার দুর্যোগ ত্রাণ তহবিলের আওতায় কেন্দ্রীয় সরকার কোনও আর্থিক সহায়তা দেয়নি।” তাই আমি কেন্দ্রীয় সরকারকে আমাদের পাঁচ হাজার কোটি টাকা অনুদানের জন্য অনুরোধ করেছি। দিল্লি সরকার দুর্যোগ ত্রাণ তহবিলের অধীনে রাজ্যগুলিতে অনুমোদিত তহবিল না পাওয়ায় কেন্দ্রীয় সরকারকে আমাদের এই তাত্ক্ষণিক সহায়তা দেওয়ার জন্য চিঠি দিয়েছি। “