বাংলা হান্ট ডেস্কঃ উত্তর প্রদেশের স্তরে মধ্যপ্রদেশেও লাভ জিহাদ নিয়ে কড়া আইন বানানো হচ্ছে। এই আইন নিয়ে মুখ্যমন্ত্রী শিবরাজ সিং চৌহান (Shivraj Singh Chouhan), স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী নরোত্তম মিশ্রা (Narottam Mishra) আর আইন বিভাগের আধিকারিকদের সাথে বৈঠকও হয়েছে। সরকার স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছে যে, ফ্রিডম অফ রিলিজিয়ন বিল ২০২০ আগামী ২৮ ডিসেম্বর বিধানসভার অধিবেশন শুরু হওয়ার পর পেশ করা হবে।
লাভ জিহাদ বিরোধী আইন নিয়ে মধ্যপ্রদেশের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী নরোত্তম মিশ্রা বলেন, মধ্যপ্রদেশের আইন অন্য রাজ্যের থেকে কড়া আর আলাদা হবে। এই আইনে ১০ বছরের সাজার বিধান থাকবে। আর এবার এই আইনে অভিযুক্তের সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত আর নির্যাতিতাকে ক্ষতিপূরণ দেওয়ার মতো নিয়ম থাকবে।
धर्मांतरण के लिए होने वाली शादियों पर अंकुश लगाने के लिए धर्म स्वातंत्र्य विधेयक जल्द ही मंजूरी के लिए कैबिनेट में रखा जाएगा। इसे और सख्त बनाने के लिए 'लव जिहाद' के आरोपी की संपत्ति जब्त करने और गुजारा भत्ते का प्रावधान भी जोड़ने पर विचार किया जा रहा है।@BJP4India @BJP4MP pic.twitter.com/NGfTsQyIci
— Dr Narottam Mishra (@drnarottammisra) December 6, 2020
এর আগে, মধ্যপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী শিবরাজ সিং চৌহান হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছিলেন যে, যদি কেউ লাভ জিহাদের মতো কিছু করো তাহলে ধ্বংস হয়ে যাবে। সংবাদ সংস্থা ANI অনুযায়ী শিবরাজ সিং বলেছেন, ‘সরকার সবারই, সমস্ত ধর্ম সমস্ত জাতীর সরকার। কোনও বৈষম্য নেই, কিন্তু কেউ যদি আমাদের মেয়েদের সাথে ঘৃণ্য কোনও কাজ করে, তাহলে ভেঙে দেব। যদি কেউ ধর্মপরিবর্তনের পরিকল্পনা বানায় অথবা লাভ জিহাদের মতো কিছু করতে চায়, তাহলে সে ধ্বংস হয়ে যাবে।”
Govt belongs to everyone – all religions & castes. There is no discrimination but if someone tries to do anything disgusting with our daughters, then I'll break you. If someone plots religious conversion or does anything like 'Love Jihad', you will be destroyed: MP CM SS Chouhan pic.twitter.com/Tj1nwnu14q
— ANI (@ANI) December 3, 2020
মধ্যপ্রদেশের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী নরোত্তম মিশ্রা সম্প্রতি পুলিশ আর আইন বিভাগের আমলাদের সাথে বৈঠক করেছেন। সেখানে ধর্মের স্বাধীনতা আইনের সাথে উত্তরাখণ্ড ও ইউপি আইন নিয়ে আলোচনা হয়েছে। বৈঠকে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে যে, আইনে সাজা ৫ বছর থেকে বাড়িয়ে ১০ বছর করা হবে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী নরোত্তম মিশ্রা বলেন, এরকম বিয়ে করানো ধর্মগুরু, কাজী অথবা মৌলবীদের পাঁচ বছরের সাজা হতে পারে। তাদের লাইসেন্স ও বাতিল করার কথা বলা হয়েছে।