বাংলাহান্ট ডেস্ক : প্রায় প্রতিদিন দাম বৃদ্ধি হচ্ছে মাছ, মাংস থেকে সবজির। তবে এর মধ্যে মধ্যবিত্তকে স্বস্তি দিয়ে বেশ খানিকটা কমল রান্নার তেলের (Cooking Oil) দাম। জানা যাচ্ছে বিপুল পরিমাণ দামের পতন হয়েছে বিদেশের তেলের বাজারে। অন্যদিকে, ভোজ্য তেলের বাজারের দামের পতন দেখা গিয়েছে শনিবার দিল্লিতে।
এর ফলে সাধারণ মানুষ বেশ খানিকটা স্বস্তি পেয়েছেন। অবাক করে দেওয়া খবর হল এই যে, মুদ্রাস্ফীতি ও সরবরাহের ঘাটতি থাকা সত্ত্বেও তৈলবীজ ও রান্নার তেলের দামের পতন লক্ষ্য করা গেছে। আগের থেকে বেশ খানিকটা সস্তা হয়েছে সয়াবিন তেলের দাম। বাজার সূত্রে খবর, বর্তমানে বেশ হতাশাজনক অবস্থায় রয়েছে তেলের বাজার।
যতদিন এগোচ্ছে ততই খারাপ হচ্ছে তেল কলগুলির অবস্থা। অন্যদিকে, জানা যাচ্ছে ব্রাজিল ও আমেরিকায় ভালো পরিমাণে সয়াবিন বপন হয়েছে। জানা যাচ্ছে বহু কোম্পানি বাধ্য হয়ে তেল উৎপাদন করছে। ক্যাপকো নামের একটি চীনা সংস্থা ৩০ শে জুন পর্যন্ত উচ্চমানের পরিশোধিত সয়াবিন তেল ৮২ টাকা বাল্কে বিক্রি করবে।
৪৯৫০ থেকে ৫০৫০ টাকা প্রতি কুইন্টালে বিক্রি হচ্ছে সরষের তৈল বীজ। ৬৫০০ থেকে ৬৫৬০ টাকা প্রতি কুইন্টালে বিক্রি হচ্ছে চিনাবাদাম। এর পাশাপাশি গুজরাটে চিনাবাদাম তেল মিল ডেলিভারি প্রতি কুইন্টাল বিক্রি হচ্ছে ১৬,২৫০ টাকায়। ২৪৩০ থেকে ২৬৯৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে চিনা বাদাম পরিশোধিত তেল।