বাংলা হান্ট ডেস্ক : ওষুধের গায়ে এক্সপায়ারি ডেট লেখা দেখে ওষুধ কদিন ব্যবহারযোগ্য তা বোঝা যায়।কিন্তু ভাঙড়ের কাশীপুর বাজারে দেখা গেল এক অভিনব জিনিস।কী সেই জিনিস? এক মুদির দোকানে ডিমের গায়ে এক্সপায়রি ডেট! ‘বেস্ট বিফোর’ লেবেল সাঁটিয়ে ডিমবেচছেন আব্দুল জলিল মোল্লা।
প্রসঙ্গত ভাঙড় দু’নম্বর ব্লকের বিডিও কৌশিক কুমার মাইতি বলেন, ‘ডিমের গায়ে তারিখের কথা এই প্রথম শুনছি। বিষয়টি খোঁজ নিয়ে দেখব।’
সেই ডিমের গায়ে তারিখ সাঁটা দেখে অবাক অনেকেই। ডিমের গায়ে এক্সপায়ারি ডেটের কথা ধীরে ধীরে লোকমুখে ছড়িয়ে পড়ে।
তবে ডিমের গায়ে এক্সপায়রি ডেট থাকলেও সে ডেট কতটা বিশ্বাসযোগ্য সেই নিয়ে উঠছে প্রশ্ন।
ডিম বিক্রেতাদের থেকে জানা গেল ডিম পাড়ার পর মোটামুটি দিন কুড়ি তা ঠিক থাকে। প্যাকেটে ভরে শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত অবস্থায় রাখলে মাস তিনেক দিব্যি চলতে পারে। কিন্তু ডিমের গায়ে সাঁটা ডেট কতটা বিশ্বাসযোগ্য তা নিয়ে প্রশ্ন থেকেই যাচ্ছে।