POK তে ভারতীয় সেনার একশন শুরু হওয়ায় ভয়ে পালালো পাকিস্তানে থাকা চীনা ইঞ্জিনিয়ারের টিম।

পাকিস্তানের এবার বোঝা উচিত যে ভারত এখন আর সেই পুরোনো ভারত নেই। এখন ভারত আরো বেশি আক্রমক হয়ে গেছে এবং পাকিস্তানের প্রতিটা ভুলের জন্য দ্বিগুন বড় শাস্তি দেবে এটা তো ভারত নিয়ম বানিয়ে নিয়েছে। পাকিস্তান কিছু দিন আগে সিজ ফায়ারের উলঙ্ঘন করে। একদিকে সিজ ফায়ার উলঙ্ঘন অন্যদিকে ভারতে আতঙ্কবাদী প্রবেশ করানো জন্য পাকিস্তান চাল খেলেছিল। পাকিস্তান সেনার SSG কমান্ডোজ ভারতীয় সেনার বিরুদ্ধে BAT টিম বানিয়েছিল, ৩ আগস্ট এর দিন ভারতীয় সেনা পাকিস্তান সেনার ৭ কমান্ডোজকে শেষ করে দিয়েছে।

এরা ভারতীয় সেনার উপর হামলা করার জন্য ত্তৎ পেতে বসে ছিল। এছাড়া পাকিস্তানের এক হাইড্রোপাওয়ার প্ল্যান্টকে ক্ষতিগ্রস্ত করে দেওয়া হয়েছে যার ফলে পাকিস্তানের একটি অংশ সম্পূর্ন রূপে অন্ধকার হয়ে গেছে। ভারতীয় সেনা পাকিস্থানের সীজফায়ারের খুব কড়া জবাব দিয়েছে। জবাব এতটাই কড়া যে পাকিস্তান এখন ভারতীয় সেনাদের উপর নিয়ম ভাঙার অভিযোগ লাগানো শুরু করে দিয়েছে।

পাকিস্তান সেনার প্রবক্তা আসিফ গফুর ভারতকে ইন্টারন্যাশনাল চুক্তির কথা মনে করিয়ে বলেছে যে তারা চুক্তি ভেঙেছে ও এটি একদম উচিত কাজ হয়নি। যদিও নিয়মকে পাকিস্তান সীজফায়ার করে ভেঙেছে, ভারতীয় সেনা তাদের ফায়ারের শুধু জবাব দিয়েছে, যদিও ভারতীয় সেনা তাদের ফায়ারের জবাব বোমা বর্ষণ করে দিয়েছে। যে কোনো দেশের কাছে আত্মরক্ষার অধিকার রয়েছে সেটাই ভারত পালন করেছে। ভারতীয় সেনা পাকিস্তান সেনার উপর এতো ঘাতক হামলা করেছে যে পাকিস্তান সেনা তো ভয়ে পেয়ে গেছেই সাথেই পাকিস্তানের ভেতর কাজ করা চীনী ইঞ্জিনিয়ারাও ভয় পেয়ে গেছেন।

আসিফ গুফর একটি বিবৃতি দিয়ে বলেন,  ভারতীয় সেনার জবাবি পদক্ষেপে পাকিস্তানের ভেতর ঝেলম নদীতে থাকা বাঁধের উপর কাজ করা চীনের ৫০ জন ইঞ্জিনিয়ারকে বার করতে হয়। অর্থাৎ ভারতীয় সেনার পাকিস্তানের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নেওয়ার পর পাকিস্তানের ভেতর কাজ করা চীনী ইঞ্জিনিয়াররাও কেঁপে উঠেছে আর নিজেদের সুরক্ষার জন্য তারা ঝেলাম নদীতে থাকা বাঁধের উপর কাজ করা বন্ধ করে দেয় এবং পাকিস্তানি সেনাদের সাথে তারাও পালিয়ে যায়।

প্রসঙ্গত, মোদী সরকার আগেই পাকিস্তানকে পরিষ্কার করে বলে দিয়েছে যে যদি পাকিস্তান সন্ত্রাসী হামলা করলে ভারত সার্জিক্যাল ও এয়ার স্ট্রাইক করবে, পাকিস্তান সীজফায়ার ভাঙলে ভারত বোমা বর্ষণ করে তার জবাব দেবে। পাকিস্তান যদি নিজের শান্তি চায় তবে তাকে সব ধরণের সন্ত্রাসকে বন্ধ করতে হবে কারণ ভারত আর চুপ থাকবে না।

সম্পর্কিত খবর