বুম্বাদা বলছেন, ‘পড়াশোনাটা আমার…’ মাধ্যমিকে কত নম্বর পেয়েছিলেন প্রসেনজিৎ? দেখুন মার্কশিট

বাংলাহান্ট ডেস্ক : বাবা বিশ্বজিৎ চট্টোপাধ্যায় বিখ্যাত অভিনেতা ও প্রযোজক। বাবার প্রযোজিত ‘ছোট্ট জিজ্ঞাসা’ ছবির মাধ্যমে টলিউডে আত্মপ্রকাশ ঘটে প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়ের (Prasenjit Chatterjee)। তারপর থেকে ধীরে ধীরে নিজেকে প্রমাণ করেছেন তিনি। একের পর এক বাংলা ছবিতে অভিনয় করে হয়ে উঠেছেন টলিউডের বেতাজ বাদশা।

আজ প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায় মানেই ‘ইন্ডাস্ট্রি।’ উত্তম কুমার, তাপস পাল থেকে শুরু করে এ যুগের দেব, ঋদ্ধি সেন, টলিউডের প্রায় সমস্ত অভিনেতা-অভিনেত্রীর সাথে কাজ করেছেন প্রসেনজিৎ। প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়ের একের পর এক হিট সিনেমার মাধ্যমে বাংলা ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রি উত্তম পরবর্তী যুগে অক্সিজেন পেয়েছে। 

আরোও পড়ুন : নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় স্বস্তিতে রাজ্য! হাইকোর্টে ‘খেলা’ ঘুরিয়ে দিলেন সুবীরেশের আইনজীবী

প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়ের ক্যারিয়ার যেমন সবার কাছে আগ্রহের, তেমনই তাঁর ব্যক্তিগত জীবন নিয়েও ভক্তদের উন্মাদনা কম নয়। গতকাল ২০২৪ সালের মাধ্যমিক পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে। মাধ্যমিক জীবনের প্রথম বড় পরীক্ষা। তাই লক্ষ লক্ষ ছাত্র-ছাত্রী এই দিনটিকে নিয়ে ছিলেন উৎকণ্ঠায়। তবে মাধ্যমিক পরীক্ষায় কেমন ফল করেছিলেন আমাদের সবার প্রিয় বুম্বাদা মানে প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়?

আরোও পড়ুন : “ও খাঁটি সোনা”, দেবের মুখে এবার হিরণের স্তুতি! জানালেন….

এই বিষয়টি নিয়ে এবার তিনি মুখ খুললেন সংবাদমাধ্যমের কাছে। ছোটবেলা থেকেই প্রসেনজিৎ যুক্ত হয়ে পড়েছিলেন চলচ্চিত্রের সাথে। তবে তাই বলে অবহেলা করেননি পড়াশোনাকে। মাধ্যমিকে কেমন রেজাল্ট হয়েছিল প্রসেনজিতের? ১৯৭৭-৭৮ সাল নাগাদ প্রসেনজিৎ মাধ্যমিক পরীক্ষা দিয়েছিলেন। সেই সময় সেকেন্ড ডিভিশনে উত্তীর্ণ হলেও চারদিকে হইহই পড়ে যেত।

prosenjit chatterjee

তবে বুম্বাদার নম্বর কেমন ছিল? এই প্রশ্নের উত্তর তিনি নিজেই দিয়েছিলেন। একটি সংবাদ মাধ্যমকে প্রসেনজিৎ বলেছিলেন, “আমি সিনেমা পরিবারের ছেলে। সর্বক্ষণ সিনেমা নিয়ে আলোচনা ও চর্চা চলত বাড়িতে। তবে আমি ভালো ছিলাম পড়াশোনায়। পরীক্ষায় ভালো নম্বার পেয়েছিলাম। মাধ্যমিকে ৬০ শতাংশের কিছু বেশি নম্বর পেয়েছিলাম।”

Avatar
Soumita

আমি সৌমিতা। বিগত ৩ বছর ধরে কর্মরত ডিজিটাল সংবাদমাধ্যমে। রাজনীতি থেকে শুরু করে ভ্রমণ, ভাইরাল তথ্য থেকে শুরু করে বিনোদন, পাঠকের কাছে নির্ভুল খবর পৌঁছে দেওয়াই আমার একমাত্র লক্ষ্য।

সম্পর্কিত খবর