ইতিমধ্যে প্রায় ১০০টি দেশে ছড়িয়ে পড়েছে করোনা ভাইরাস।কারন করোনা নিয়ে দেশের প্রত্যেকটা নাগরিক চিন্তিত, আর তা মধ্যে এর সঠিক ওষুধ এখনো মেলেনি। আর এসবের মধ্যে আমেরিকার সংস্থা ইউএস ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ অ্যালার্জি অ্যান্ড ইনফেকশাস ডিজিজেস-এর ডিরেক্টর অ্যান্টনি ফাউসি সেখানকার সাংসদদের বলেছেন, “এই প্যাথোজেন সিজিন্যাল ফ্লু-র থেকে ১০ গুণ বেশি মারাত্মক”।
করোনার প্রকোপ এতোটাই বেড়ে গেছে তারপর থেকে মানুষ খাবার খেতেও ভয় পাচ্ছেন, পাশাপাশি কেউ খুব জনবসতিপূর্ন এলাকায় জেতেও ভয় পাছহেন।২৩৩ জন এখনও পর্যন্ত করোনাতে মারা গেছেন। আর করোনাতে ১৪৯২ জন আক্রান্তদের মধ্যে সংখ্যা বেড়ে প্রায় ৭৩৭৫ হয়ে গেছে।এখন পরিস্থিতি এমনদিকে এগিয়েছে যে এখানে দোকানপাট বন্ধ হোয়ার পাশাপাশি সব কিছুই বন্ধ।এছাড়া ১ ফেব্রুয়ারির আগে যদি কোনও পর্যটক চিন, ইটালি, ইরান, দক্ষিণ কোরিয়া, জাপান, ফ্রান্স, জার্মানি ও স্পেনে ভ্রমণ করে থাকেন, তাঁদের ভিসা দেওয়ার উপরও জারি হয়েছে নিষেধাজ্ঞা। আর এসবের মধ্যে ধাক্কা খেলো শেয়ার বাজার। এ দিন বাজার খুলতেই ব্লু-চিপ নিফটি একলাফে ১০ হাজারের নীচে চলে যায়৷ কারন বম্বে স্টক এক্সচেঞ্চের সূচক সেনসেক্সও ১৮০০ পয়েন্ট পড়ে গিয়েছে৷
আর ইতিমধ্যেই মানুষ এতো বেশি আতঙ্কিত হয়ে পড়েছে যে করোনা নিয়ে নানা ভুল ধারনাও ছড়িয়েছে। করোনা ভাইরাসকে আন্তর্জাতিক মহামারী ঘোষণা করেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা৷ শেয়ারবাজার খুলতেই সেনসেক্সে ১৮০০-রও বেশি নীচে নেমে যায় ৷নিফটি-তে ৫.২ শতাংশ তাড়াতাড়ি পতন ঘটে। আর তা এখন চিন্তার কারন হয়ে দাড়িয়েছে।এর মধ্যে ১ লক্ষ ২৪ হাজারের বেশি মানুষের শরীরে মারণ ভাইরাস মিলেছে৷কিন্তু কি করে এর থেকে রেহাই মিলবে তা এখনো জানা জায় নি। ইরান এবং ইতালিতে অবস্থা এতোটাই খারাপ যে এরপরে এখানে কি হবে তা এখনো সঠিক করে বলা যাচ্ছে না। আর ভারতে শেয়ার মার্কেটের পতন চিন্তা বাড়িয়েছে সবার।