বাংলাহান্ট ডেস্ক: বাহামা দ্বীপপুঞ্জ তে ৩০০ কিলোমিটার প্রতি ঘন্টা গতিতে আছড়ে পড়েছিল ঘূর্ণিঝড় ডোরিয়ান। শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড় টি একপ্রকার তছনছ করে দিয়েছে বাহামা। একটি ঝড়ের গতিবেগ যদি ৩০০ কিলোমিটার প্রতি ঘন্টায় হয় তাহলে তার শক্তি সম্পর্কে ধারণা করা যায়।
বিশেষজ্ঞরা বলেন সাধারণত সমুদ্রগড় তৈরি হওয়া ঘূর্ণিঝড় গুলি স্থলভূমিতে পড়লে শক্তি হারায়। কিন্তু ডোরিয়ান যে এত সহজে হার মানবে না তার শক্তি দেখে তা বোঝা গেছিল। বন্ধ করে দেয়া হয়েছিল বিমান পরিষেবা।
ডোরিয়ানের ধ্বংসলীলায় প্রায় ২০ জনের বেশী মানুষ মারা গিয়েছিল। বাহামার একের পর এক জায়গা নিশ্চিহ্ন হয়ে গিয়েছিল ডোরিয়ানের ধ্বংসলীলায়।
মানুষজনকে নিরাপদ আশ্রয় অন্য জায়গায় সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হলেও ডোরিয়ানের সামনে প্রাণ হারাতে হয়েছে অনেক জনকে। তাদের পরিবার এখনও পর্যন্ত শোক কাটিয়ে উঠতে পারেনি। মাত্র ক’দিন আগে হয়ে যাওয়া ঘূর্ণিঝড় এখনো যেন বাহামার মানুষজনদের কাছে দুঃস্বপ্ন । ডোরিয়ানের প্রভাবে একপ্রকার লন্ডভন্ড হয়ে গিয়েছিল বাহামা। বাবার মানুষ আবার আগের মত স্বাভাবিক জীবনে ফেরার চেষ্টা করছেন। দুঃস্বপ্ন কাটিয়ে আরো একবার নতুন করে নিজেদের জীবন গুছিয়ে নিতে চাইছেন।