বাংলা হান্ট ডেস্ক: মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে এক সম্মেলনে লাঘারি বলেন, সিন্ধের সবচেয়ে বড় সমস্যা হল সেখানকার আতঙ্ক। পাকিস্তানে থেকে এই আতঙ্ক থেকে বেরোবার কোনও উপায় নেই। একমাত্র ভরসা বিদেশি রাষ্ট্র। রাষ্ট্রসংঙ্ঘের সভায় যোগ দিতে আসছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী মোদী।
তাঁর কাছে আর্জি সিন্ধের বিষয়টি রাষ্ট্রসঙ্ঘে তুলুন।লাঘারি আরও বলেন, একমাত্র মোদীই পারেন সিন্ধে মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিষয়টি আন্তর্জাতিক মঞ্চে বলতে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মতো তিনিও সিন্ধের ধর্মীয় স্বাধীনতার কথা বলতে পারেন। পাশাপাশি বালোচিস্তানের সমাজকর্মী তাজ বালোচ বলেন, দুনিয়ার অধিকাংশ দেশে নীরব থাকায় বালোচিস্তানের অবস্থা ক্রমশ খারাপ হয়েছে।
প্রথম দিকে এখান থেকে মানুষ নিখোঁজ হয়ে যেত। এখন যা হয়েছে তা হল প্রকাশ্যে খুন করে গুম করে দেওয়া হচ্ছে, গ্রামের পর গ্রাম জ্বালিয়ে দেওয়া হচ্ছে।
অন্যদিকে গত ১৭ জুলাই আন্তর্জাতিক আদালত রায় দিয়েছিল, কুলভূষণ যাদবকে কনস্যুলার অ্যাকসেস দিতে হবে পাকিস্তানকে। সেই রায়ের পর থেকে ভারতীয় বিদেশমন্ত্রক এই দাবি করে আসছিল। অগস্টের গোড়ার দিকে পাকিস্তান অনুমোদন দিয়েও শর্ত চাপিয়েছিল। বিদেশ মন্ত্রক তখন বলেছিল, ইসলামাবাদে ভারতীয় হাই কমিশনের প্রতিনিধিদের কুলভূষণের সঙ্গে সাক্ষাতের সময় পাক প্রশাসনের প্রতিনিধিরা উপস্থিত থাকবেন এবং গোটা পর্ব সিসিটিভিতে ধরে রাখা হবে। কিন্তু এই শর্ত মেনে কুলভূষণের সঙ্গে দেখা করেননি ভারতীয় কূটনীতিকরা