স্বপ্ন প্রিয়া ঘোষাল: পুজো আসছে। আর কিছুদিনের মধ্যেই ঘরে ফিরবে উমা। অপেক্ষার মাত্র কিছুদিন।সেজে উঠছে গলি থেকে রাজপথ।সারা বছর এই কিছুদিনের অপেক্ষায় বসে থাকে বাঙালি। পুজোয় নতুন জামাকাপড়ে সেজে উঠতে তৈরি বাঙালি। চলছে শেষ মুহূর্তের শপিং।ষষ্ঠীতে ওয়েস্টার্ন অষ্টমী তে শাড়ি পাঞ্জাবি, কোথাও নতুন প্রেম ত কোথাও বন্ধুদের আড্ডা, কোথাও বাড়ির পুজো রমরমা বা কোথাও প্রবাস থেকে ঘরে ফেরা। সব মিলিয়ে বাঙালির পুজোর দিনের প্ল্যানিং প্রায় শেষ। পুজোর দিনগুলোতে নিজেকে রঙিন সাজে সাজিয়ে তুলতে মরিয়া বাঙালির গন্তব্য এখন দোকান। হাতিবাগান মার্কেট হোক কিংবা গড়িয়াহাট বাজার, এসপ্ল্যানড হোক বা নিউ মার্কেট, রাস্তায় নেমেছে মানুষের ঢল। তার সাথেই শুরু দেদার ভুরিভোজ। শুধু এতেই বাঙালির শপিং ডেস্টিনেশন সীমাবদ্ধ নয়। তার সাথেই বিগ বাজার থেকে ডায়মন্ড প্লাজা , অ্যাক্রপলিস মল বা সিটি সেন্টার। সবখানেই চোখে পড়ার মতন ভীড়।এই ভিড়ের ফলে অবশ্য শহরের গুরুত্বপূর্ণ রাস্তাগুলোতে যানজট চোখে পড়ার মতন। কিন্তু তাতে কি আর বাঙালির থোড়াই কেয়ার আছে? শুধু শপিং নয়, তার সাথেই কে এফ সি হোক কিংবা ডমিনোজ, কিংবা হোক রাস্তার ধারের মুখরোচক ফুচকা, পাপড়ি চাট। বাঙালির শপিং এর সাথে ভুরিভোজ মাস্ট। তাই সেখানে বাঙালিদের দেখা যাচ্ছে পেট পুজোর মুডে।
তবে এইটুকু বললে অসম্পূর্ণ থেকে যায়। আসল বিষয় বলা হয়না। পুজোর মরশুমে প্রেম। প্রেমিক স্বভাব বাঙালি পুজোর মাসে আর বাড়িতে থাকে নাকে? প্রিয় মানুষটির হাত ধরে শপিং , ভুরিভোজ কিংবা সিনেমা। সবই চলছে বাঙালির। কোথাও নতুন ভালোলাগা কোথাও শুরু প্রেম তো কোথাও অপেক্ষা, অষ্টমীতে পাঞ্জাবি পরে শাড়ি পড়া পছন্দের নারী টিকে করতে হবে প্রেম নিবেদন। তাহলে, আপনার পুজোর প্ল্যানিং রেডি ত?