বাংলাহান্ট ডেস্ক: বেসরকারি কলেজের তৃতীয় শিক্ষক। এতদিন তাদের পারিশ্রমিক সরকার দিত না। তৃতীয় শিক্ষকদের পারিশ্রমিক আসতো কলেজের তহবিল থেকে। খুব সামান্য অর্থই পেতেন তারা। এবার সেই তৃতীয় শিক্ষকরা পাবেন এমপিওভুক্তির সুযোগ।
বাংলাদেশের জাতীয় বিদ্যালয় এর নিয়ম, ডিগ্রী পড়ানোর ক্ষেত্রে তিনজন শিক্ষক থাকতে পারবেন। এবং অনার্সে চারজন। এর আগে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের নিয়ম ছিল একটি বিষয়ের মাত্র দুজন শিক্ষক এমপিওভুক্তির আওতায় থাকতে পারবেন। অর্থাৎ এই দুজন শিক্ষকের বেতন সরকার দেবে।
তৃতীয় শিক্ষকদের বেতন আসে কলেজ তহবিল থেকে। ফলে খুব সামান্যই বেতন পেতেন তৃতীয় শিক্ষকরা। এবারের তৃতীয় শিক্ষকরা পাবেন এমপিওভুক্তির সুযোগ। অর্থাৎ এবার বাড়তে পারে তাদের বেতন।
বাংলাদেশের স্থানীয় সংবাদমাধ্যম বলছেন, কলেজের তৃতীয় শিক্ষকদের মধ্যে তিন ধরনের শিক্ষক রয়েছেন। এমপিওভুক্তির নীতিমালায় ২০১৩ সালে বলা হয়েছিল এই প্রথম ধরনের ৪৫০ জন শিক্ষকের বেতন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বহন করবে। আরেক ভাগে রয়েছেন ৬৭০ জন শিক্ষক। ও শেষ ভাগে রয়েছেন ২০০ জন শিক্ষক।
শেষ ভাগের এই ২০০ জন শিক্ষকের নিয়োগ করেছিলেন কেন্দ্র। শিক্ষা মন্ত্রণালয় নিয়োগ অবৈধ বলে মনে করছেন। তবে অন্যান্য তৃতীয় শিক্ষকরা এবার
এমপিওভুক্তির সুযোগ পাবেন।