কংগ্রেস আমলে হয়নি,এবার বিশেষ ব্যবস্থা নিল কেন্দ্র,ভারত বাংলাদেশ সীমান্তে অত্যাধুনিক ড্রোন

 

বাংলা হান্ট ডেস্কঃ  মোতায়েন করা হয়েছে। সে বিষয়ে কিছু জানায়নি বিএসএফ। ড্রোন ছাড়াও আসামের পশ্চিমাঞ্চলে ধুবরি সেক্টরে মাটির নিচে থার্মাল-ইমেজার, স্বয়ংক্রিয় তাপমাত্রা পরিমাপক ডিভাইসও স্থাপন করেছে।

“ভারত আমার ভারত বর্ষ স্বদেশ আমার স্বপ্ন গো” কখনোবা “সারে জাহা সে আচ্ছা” ভারতীয় ঐক্যকে মূল সুরে গেঁথে রেখেছে এই লাইনগুলি। কিন্তু পার্শ্ববর্তী দেশ বাংলাদেশ। ভারতের পূর্ব দিকে অবস্থিত এই দেশের বহু সীমানায় ভারতের সাথে প্রায় লাগোয়া।

IMG 20191105 205116
দ্য হিন্দুর খবরে বলা হয়, ভারতের আসাম, মেঘালয়, মিজোরাম, ত্রিপুরা ও পশ্চিমবঙ্গের সঙ্গে বাংলাদেশের ৪ হাজার ৯৬ কিলোমিটার সীমান্ত রয়েছে। এর মধ্যে আসামে ২৬৩ কিলোমিটার দীর্ঘ সীমান্তের ১১৯ কিলোমিটারই নদীতীরস্থ। এবং আসামের পশ্চিমাঞ্চলে ধুবরি সেক্টরে ৬১ কিলোমাটির সীমান্তরেখা। সেখান দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করছে ব্রক্ষ্মপুত্র নদ।

বিএসএফের গুয়াহাটি ফ্রন্টিয়ারের ইন্সপেক্টর জেনারেল পিয়ুশ মর্দিয়া বলেন-“, এই ড্রোন মোতায়েন আমাদের শারীরিক ও জীবতত্ত্বিক সীমাবদ্ধতা দূর করবে। ১৫০ মিটার উচু থেকে প্রতিনিয়ত ছবি পাঠাবে ড্রোনগুলো। গরু পাচারকারীদের অবশ্য এসব ড্রোন সনাক্ত করতে পারবে। কিন্তু বিএসএফের পরিকল্পনা হচ্ছে, পাচারকারীদের কাছে এই বার্তা পাঠানো যে, তাদের ওপর রাত-দিন নজরদারি করা হচ্ছে।”

ভারতের বাংলাদেশের সীমান্ত বহুদিনের সমস্যা এই গরু পাচার সমস্যা নিয়ে। গন্ডগোল কম হয় না। রহু প্রানো যায় বিএসএফ এর সাথে নিয়ে সমস্যা লেগেই থাকে সাধারণ মানুষও গ্রামবাসীদের রাজ্য এবং কেন্দ্রের মধ্যে সংঘাত ও হয়। বাকবিতণ্ডা এই বিষয় নিয়ে আর এবার সেখানেই রাশ টান চলেছে কেন্দ্র


সম্পর্কিত খবর