বাংলাহাণ্ট ডেস্কঃ আমাদের প্রত্যেকের জীবনই নানা সমস্যায় পরিপূর্ন। জ্যোতিষ মতে আমাদের জন্মছক বা পূর্বজন্মের কোনো কারনে ঘটে এই সব সমস্যার সূত্রপাত। বিভিন্ন রত্ন ধারন করলে অনেকসময় এই সমস্যার থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। কিন্তু অর্থনৈতিক কারনে অনেক সময় এই বহু মূল্য রত্ন আমাদের পক্ষে ধরন করা সম্ভব হয় না। জ্যোতিষ বলে রত্ন ধারন না করতে পারলেও কিছু সাধারন নিয়ম মেনে চললেও এই দুর্ভাগ্যকে রুখে দেওয়া সম্ভব। আবার ভুল ব্যবহারে হতে পারে মারাত্মক বিপদ।
আমরা অনেকেই সোনা বা রূপার অনেক অলঙ্কার ধারন করে থাকি। সোনার মত রূপাও জ্যোতিষ ও বাস্তু মতে বেশ উপকারী। কনিষ্ঠা আঙুলে রূপার আংটি ধারন করলে আপনিও পেতে পারেন চমৎকার কিছু উপকার
- বৃহস্পতি ও চন্দ্রের জন্য শারীরিক সমস্যায় পড়েন অনেকেই, সেক্ষেত্রে কাজে লাগতে পারে এই আংটি
- চন্দ্রের স্থান দুর্বল হলে রুপার আংটি তাকে সবল করে তুলতে পারে
- এই আংটি ধারন করলে শুভশক্তি আকৃষ্ট হবে আপনার প্রতি
- রূপার আংটি যে কোনো কঠিন পরিস্থিতিতে আপনাকে স্থির রাখতে পারে
- শুধু আপনার নয় মা কিংবা স্ত্রীর সুস্বাস্থ্য এর ক্ষেত্রেও এই আংটি কাজ করে
রুপার অস্তিত্ব সুপ্রাচীনকাল থেকেই মানুষের জানা ছিল। এমনকি প্রাচীনকালে সোনার চেয়ে রুপা দামী ছিল বলেও জানা যায়। সীসার একটি খনিজ উপাদান থেকে প্রাচীনকালে রুপা নিষ্কাশন করা হতো। প্রথমে আকরিককে গুঁড়ো করে জল দিয়ে ধুয়ে শুকিয়ে নেয়া হতো। পরে বিগালকের মাধ্যমে একে গলিয়ে ফেলা হতো। এতে যে সংকর পদার্থ উৎপন্ন হয় তাকে কাঠকয়লা দিয়ে পোড়ানো হতো। বাতাসের উপস্থিতিতে সীসা প্রায় সম্পূর্ণ জারিত হয়ে অক্সাইড উৎপন্ন করলে প্রায় বিশুদ্ধ রুপা পাওয়া যেতো।