বিপদ থেকে মুক্তি পেতে সপ্তাহের এইদিনগুলিতে পাঠ করুন হনুমান চাল্লিশা

rঅনেকেই হনুমানজির পুজো করে থাকেন। বিপদ , বাধা থেকে বিঘ্ন কাটানোর জন্য অনেকেই মঙ্গলবার করে হনুমান চাল্লিশা পড়েন। তারা মঙ্গলবার এবং শনিবার করেও অনেকে হনুমাল চল্লিশা পাঠ করেন, আর সেই দিন তারা নিরামিশ খেয়ে থাকেন। আর নানান বিপদ থেকে বাচতে মন্দিরে যান পুজো দিতে। ীরকম কথা শোনা যায়, প্রতিদিন যদি বিশেষত রাতের বেলা হনুমান চল্লিশা পাঠ করেন, শনির প্রভাব যদি জীবনের ওপর পড়ে, তাহলে সংসারে কারো কোনও মঙ্গল হতে পারে না।

আর এই কথা ভেবে খারাপ প্রভাব থেকে মুক্ত হতে নিয়মিত হনুমান চল্লিশা পাঠ করেন অনেকেই। ওনেকের জীবনে খারাপ দশা চলে। অর্থাৎ শনির দশা চলে। তখন এর মন্ত্র জপে  জীবনের ওপর থেকে শনির দশা দূর হতে শুরু করবে এবং জীবনে শান্তি নেমে আসবে।AHUআবার অনেকে কর্মক্ষেত্রে  সাফল্য নিয়ে আসার জন্য নিয়ম করে হনুমান চল্লিশা পাঠ করে থাকে।  সৌভাগ্য ফিরে পাওয়ার জন্য অনেকে হনুমান চল্লিশা পাঠ করে থাকেন।  এরজন্য প্রতি মঙ্গল, বৃহস্পতি ও শনিবার রাতে হাত-মুখ ধুয়ে এই মন্ত্র পাঠ করা যেতে পারে হনুমান মন্ত্র পাপ, যা কিছু দুরাত্মা তার বিনাশ করতে পারে। প্রতিদিন স্নান করে উঠে হনুমান চল্লিশা পাঠ করলে পাপের বিনাশ সম্ভব, সেইসঙ্গে দুরাত্মাকে বিতাড়িত করা সম্ভব। হনুমাঞ্জি কে সবসময় শক্তির উতস হিসেবে পূজো করা হয়।

হনুমান মন্ত্র পাঠ করলে আশেপাশের যাবতীয় নেতিবাচক প্রভাব দূর হয়।  খারাপ সবকিছু থেকে মিলতে পারে মুক্তি। সেইসঙ্গে জীবনেও একটা পজেটিভ ভাউব সর্বক্ষণ কাজ করে।সমস্ত বাধা অতিক্রান্ত হয়ে চলার পথ সুগম হয়ে যায়। অনেকে সব সময়ের জন্য হনুমান চাল্লিশা নিয়ে থাকেন। হনুমান চাল্লিশা পাঠ করে থাকেন।  তাই যখনই কোনও বিপদে পড়বেন বা কোনওরকম বাধার সম্মুখীন হবেন, তখন অবশ্য মনে মনে এই ‘সঙ্কট মোচন শ্রী হনুমানুষ্টক’ মন্ত্র জপ করলে সেই বাধা বিপত্তি কেটে যায়।


সম্পর্কিত খবর