ভারতের করোনা প্রকোপ আগের তুলনায় অনেকটাই বেড়ে গেছে। আর প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী কড়া ব্যবস্থা নিয়েছেন। আগামী ২১দিন পরিষেবা স্বাভাবিক আর নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্যে তিনি লোক ডাউন করেছেন। বাড়িতে থেকে সবাইকে সুস্থ আর সচেতন থাকার নিদান দিয়েছেন।
#WATCH Maharashtra: Supporters of AIMIM MLA Mufti Mohammad Ismail abused a doctor at Malegaon General Hospital in Nashik. The MLA alleged that the doctor was delaying the discharge of two patients from the hospital. The MLA has been arrested. (Note-Abusive language) (25.03.2020) pic.twitter.com/DszaVCqmEi
— ANI (@ANI) March 26, 2020
পাশাপাশি জানিয়েছেন মানুষের আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই। পরিস্থিতি সামাল দেওয়া হবে। আর চিকিৎসা পদ্ধতি ঠিক করে বজায় রাখার চেষ্টা চালানো হচ্ছে। কিন্তু এসবের মধ্যে মালেগাঁওয়ে এআইএমআইএম মুফতি মোহাম্মদ ইসমাইল তার ২০-২৫ কর্মী নিয়ে হাসপাতালে প্রবেশ করেন এবং কর্মীদের হুমকি দেওয়া শুরু করেন।
পরে জানা গেছে দু পক্ষের গোলমাল বাধার কারণ হাসপাতাল এবং ডাঃ কিশোর ডাঙ্গা। ফোন না তোলার জন্য হাসপাতালের কর্ম কর্তাদের ওপর ব্যাপক চোটে যায় ওই বিধায়ক । ভারোতেও এই করোনা পরিস্থিতি ক্রমশ খারাপ দিকে এগোচ্ছে। তবে পরিস্থিতিতে রাশ টানার জন্য ডাক্তাররা আপ্রাণ চেষ্টাও চালাচ্ছে। আর এই করোনা আতঙ্কের মধ্যে চিকিত্সক এবং চিকিত্সক কর্মীদের উপর সম্পূর্ণ অবহেলা এবং কর্তব্যত্যাগের অভিযোগ করেছেন ওই বিধায়ক ।
দুই পক্ষের মধ্যে বচসা বাধার পরে ডাক্তারদের গায়ে হাত তোলা হয়। কিন্তু তার পরেও বাদ যায়নি অশান্তি। হাসপাতালের বাইরে নজরদারি করে বসে আছেন ওই বিধায়ক এবং তাদের দলবল। যাতে ডাক্তাররা কোথাও যেতে না পারে চিকিৎসার গাফিলতি না হয় তার জন্য এসব করেছে । তবে এসবের মধ্যেও জরুরি সেবা ও করোনভাইরাস রোগীদের হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। আর এই বিষয়টি নিয়েও ইতিমধ্যেই বেজায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন সাধারণ হাসপাতালের কর্মীরা। তারা হাসপাতালের বাইরে ধর্নায় বসেচেন। তারা জানিয়েছে বিচার না হওয়া পর্যন্ত তারা ধর্ণা দেবেন।