বাংলাহান্ট ডেস্ক: ভারতের ইতিহাসে চাণক্য একজন মহান তথা বিচক্ষণ পুরুষ। একাধারে তিনি ছিলেন রাজপরামর্শদাতা, শিক্ষক, দার্শনিক ও অর্থনীতিবিদ। তাঁর সময়কাল থেকে এখনও পর্যন্ত তাঁর পরামর্শ ও নীতি মানুষের দৈনন্দিন জীবনে প্রচুর সাহায্য করেছে। চাণক্যের লেখা ‘চাণক্য নীতি’ ও ‘অর্থশাস্ত্র’ বইদুটি সমকালীন সমাজ ও অর্থনীতিতেও একই রকম তাৎপর্যপূর্ণ।
চাণক্য তাঁর চাণক্য নীতিতে বেশ কয়েকটি উপদেশ লিখে গিয়েছেন। চাণক্যের মতে, কোনও কিছুই কালের জন্য ছেড়ে রাখা উচিত নয়। এর জন্য পরে সমস্যার সম্মুখীন হতে হবে। চাণক্য নীতিতে মানুষকে অলসতা ত্যাগ করার পরামর্শ দিয়েছেন তিনি। এই কারণেই এখনও পর্যন্ত চাণক্যকে সবাই মেনে চলেন।
চাণক্য সবসময় মহিলাদের সম্মান করার কথা বলেছেন। চাণক্য নীতিতে বলা হয়েছে গুণবতী মহিলা কুলের গৌরব বৃদ্ধি করেন। মহিলাদের শক্তি ও দেবীত্বের প্রতীক মানা হয়। কিন্তু যেসব মহিলাদের মধ্যে এই দোষগুলি থাকে তাদের থেকে দূরে থাকার কথাই বলেছেন চাণক্য।
অহংকার- মহিলাদের কখনও কোনও বিষয় নিয়ে অহংকার করা উচিত নয়। চাণক্যের মতে যখন মহিলাদের মধ্যে অহংকার চলে আসে তখন মা লক্ষ্মী ও সরস্বতী রুষ্ট হন। সুখ সমৃদ্ধিও ধীরে ধীরে শেষ হয়ে যায়।
অজ্ঞানতা- সমাজ নির্মাণে মহিলাদের ভূমিকা সবথেকে বেশি গুরুত্বপূর্ণ। তাই তাদের সবসময় জ্ঞানবতী হতে হয়। শিক্ষিত ও জ্ঞানী মহিলাই সমাজকে নতুন দিশা দেখাতে পারে।
লোভ- মহিলাদের মধ্যে লোভ দেখা দিলে সংসার থেকে সুখ শান্তি চলে যায়। পরিবারের সদস্যদের জীবনেও অশান্তি দেখা দেয়।
সব ‘দায়’ সংবাদ মাধ্যমের! RG Kar কান্ড নিয়ে বিস্ফোরক ফিরহাদ, বললেন…