ছোট শিশু থেকে শুরু করে, কিশোর-তরুণ, প্রাপ্তবয়স্ক এমনকি বৃদ্ধদেরও নিয়মিতভাবে ফল খাওয়া উচিৎ এবং প্রতিদিন কিছু পরিমাণে হলেও ফল খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তোলা উচিৎ।আজকাল কার দিনে সকলেই ব্যস্ত এবং প্রয়োজনের খাতিরেই বাইরের ভাজাপোড়া এসব খাবার বেশী খেয়ে থাকেন।য়ার ছোটো শিশুরাও আজকাল বাইরের বিভিন্ন রকম মুখরোচক খাবারের প্রতি বেশি আগ্রহী হয়ে পড়ছে এবং তারা প্রতিদিনই সেসব খাবার খেতে চায়।কিন্তু, এসব খাবার রোজ খাওয়ার পরে শরীরের খুব ক্ষতি হচ্ছে।
তাই এসব খারাপ খাবার না খেয়ে তার পরিবর্তে রোজ ফল খাওয়া খুব ভালো।তবে যদি কারো শারীরিক সমস্যা থাকে সেক্ষেত্রে তাকে ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে তারপর খাওয়া উচিৎ। গরমে সব ফলের একটি অন্যতম উপকারী ফল হলো শসা।
গরমে বাজারে রাস্তায় সব জায়গায় অনেক কম দামে শসা পাওয়া যায়। আর কথায় আছে গরমে শসা খাওয়া খুব ভালো। মধ্যেমিনারেলসমৃদ্ধ শসা নখ ভালো রাখতে, দাঁত ও মাড়ির সমস্যায় সাহায্য করে।আবার শসা বা শসার রস ডায়াবেটিস রোগীর জন্যও বেশ উপকারী। শসা পেটের জন্য খুব উপকারী, শসার রস আলসার, গ্যাস্ট্রাইটিস, অ্যাসিডিটির ক্ষেত্রেও উপকারী।শরীরের ভেতর-বাইরে প্রচণ্ড গরমে কষ্ট হলে তখন দেহে জ্বালাপোড়া শুরু হয়।
তখন শসা খেলে আরাম মেলে। শসায় স্টেরল নামে এক ধরনের উপাদান থাকে , যা কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। এ ক্ষেত্রে মনে রাখা প্রয়োজন, শসার খোসায়ও স্টেরল থাকে।ওবেসিটি নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে শসা তাই এটি খুব উপকারী।শসা কিডনি, ইউরিনারি, ব্লাডার, লিভার ও প্যানক্রিয়াসের সমস্যায় বেশি সাহায্য করে থাকে।