সরকার ই-কমার্স সংস্থাগুলিকে স্থানীয় দোকানদারদের ব্যবসা করার অনুমতি দিয়েছে কিন্তু তাতে নাকি কোনো সুবিধা হচ্ছে না ।করোনা ভাইরাস নিয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী কড়া ব্যবস্থা নিয়েছেন। আগামী ২১দিন পরিষেবা স্বাভাবিক আর নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্যে তিনি লক ডাউন করেছেন। এর মধ্যে কেটে গেছে সতেরো দিন। তাও লাফিয়ে বাড়ছে আক্রান্তের সংখ্যা। এখন সেই সময় যত এগোচ্ছে ততই ৩রা মে পর্যন্ত লকডাউনের মেয়াদ বাড়াচ্ছে বেশ কয়েকটি রাজ্য। বাইরে বেরোনোয় কঠোর নিষেধাজ্ঞা জারি হয়েছে।
মহারাষ্ট্র এবং উড়িষ্যা অ-অপরিহার্য পণ্য বাণিজ্য করার অনুমতি দিয়ে স্থানীয় ব্যবসায়ীদের স্বার্থকেও হতাশ করেছে। কনফেডারেশন অফ অল ইন্ডিয়া ট্রেডারস (সিএটি) কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, নগর উন্নয়নমন্ত্রী এবং বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী হরদীপ পুরী, স্বরাষ্ট্রসচিব অজয় ভাল্লা এবং ডিপিআইআইটির সচিব গুরুদাস মহাপাত্রকে হস্তক্ষেপ করার জন্য অনুরোধ করেছে।
এখন লকডাউনে কেন্দ্রীয় সরকার স্থানীয় অনেক দোকান বন্ধ করার নির্দেশ দিয়েছে তারা বলেছেন এখন আমাদের মতন দোকানদারদের স্বার্থের যত্ন নেওয়া উচিত ছিল।দোকান বন্ধ রয়েছে, তারা বিদ্যুতের বিল দিচ্ছে, তাদের শ্রমিকদের বেতনও দিচ্ছে, করও দিচ্ছে, তবুও সরকার তাদের আক্রমণ করেছে।
আবার কংগ্রেস দলের নেতা রণদীপ সিং সুরজেওয়ালা বলেছেন,” সরকার অ্যামাজন, ফ্লিপকার্ট এবং স্ন্যাপডিলের মতো ই-কমার্স সংস্থাগুলিকে ব্যবসায়ের সুযোগ করে দিয়ে ছোট দোকানদারদের প্রতারণা করেছে”।