লক ডাউনে ঘর বন্দী প্রত্যেক মানুষ। জরুরি পরিষেবা ছাড়া মোটামুটি সবার মানুষের এখন রোজগার বন্ধ। তাই যোগী আদিত্যনাথ আদেশ দিয়েছেন যে গত ৪৫ দিনের দেশগুলির বিভিন্ন রাজ্যগুলিতে দেশ ফিরে এসেছে এরকম পাঁচ লক্ষাধিক মানুষের কাজ সংস্থান করার কথা বলেন।
মুখ্যমন্ত্রী বলেছিলেন যে আরও কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি করতে ভারত সরকার রিভলভিং তহবিল বাড়িয়েছে। এটির সাহায্যে মহিলাদের স্বেচ্ছাসেবী দলগুলিকে সেলাই, আচার এবং মশলা তৈরির মতো কাজ দেওয়া উচিত। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী কড়া ব্যবস্থা নিয়েছেন। আগামী ২১দিন পরিষেবা স্বাভাবিক আর নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্যে তিনি লক ডাউন করেছেন। এর মধ্যে কেটে গেছে প্রায় পঁচিশ দিন। তাও লাফিয়ে বাড়ছে আক্রান্তের সংখ্যা। এখন সেই সময় যত এগোচ্ছে ততই বাড়ছে লক ডাউন। তিন মে পর্যন্ত লকডাউনের মেয়াদ বাড়াচ্ছে বেশ কয়েকটি রাজ্য। যোগী জানান।
ওডিওপির মাধ্যমে নারীদের দ্বারা তৈরি পদার্থের বিপণন করতে হবে। মুখ্যমন্ত্রী বলেছিলেন যে ২৫ শে মার্চ থেকে কার্যকর হওয়া লকডাউনের কারণে হ্যান্ডলার, গাড়ি, রাস্তার বিক্রেতারা, রিকশা, ই-রিকশা চালক, পুলদার, রেলওয়ে পোর্টার, দৈনিক শ্রমিকদের সামনে কর্মসংস্থান সংকট দেখা দিয়েছে। এসব মানুষের খাবার যোগান দেওয়া হলেও পড়ে কি হবে সেই নিয়ে অনেক সমস্যা আছে।
সিএম যোগী বলেছিলেন যে প্রতিটি জেলায় শিশু, কিশোর, কিশোরী, গর্ভবতী মায়েদের জন্য পুষ্টির ডোর স্টেপ বিতরণ নিশ্চিত করা উচিত। শিল্পগুলিকে শর্তসাপেক্ষ অনুমতি দেওয়া উচিত।