বাংলাহান্ট ডেস্কঃ পরপর চারদিনে চার বার আগুন (fire) লেগেছে উত্তরাখন্ডের (uttarakhand) জঙ্গলে। পুড়ে গিয়েছে ৫-৬ হেক্টর জমি। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে যথেষ্ট বেগ পেতে হচ্ছে বনকর্মীদের। এমতাবস্থায়, অনেকের মনেই উঁকি দিয়েছে বছরের শুরুর আমাজন(amazon) ও অস্ট্রেলিয়ার (Australia) দাবানল ( wildfire)।
গত অক্টোবর মাস থেকেই দাবানলে উড়ে গিয়েছিল নিউ সাউথ ওয়েলস এর একটা বিশাল অংশ দাবানল নিভে গেল চলছে এখনো জ্বলছে 31 টি দাবানল যদিও তা তেমনভাবে বিপদজনক নয় তবে তীব্র খরায় নিউ সাউথ ওয়েলস ও অস্ট্রেলিয়ার অন্যান্য অঞ্চল। পাশাপাশি পুড়ে ছাই হয়েছিল আমাজনের বিরাট অংশ ও। এবার কি সেই দলে নাম লেখাল ভারতও?
উত্তরাখণ্ডের জঙ্গল সারা ভারতে যত প্রজাতির পাখি পাওয়া যায়, তার মধ্যে অর্ধেকের বেশি প্রজাতির পাখির বিচরন ভূমি। এই অরণ্যের জীব বৈচিত্র্যও বিশাল। জল–জঙ্গল–জমির এক ঐক্যের ফলে এই জঙ্গল থেকে সারাবছর প্রায় ১ লক্ষ কোটি টাকার বাণিজ্য হয়। পাহাড়ি রাজ্যের অর্থনৈতিক প্রায় সমস্ত কার্যকলাপ চলে এই বনকে ঘিরেই। এই অরণ্য পুড়ে গেলে পরিবেশ, জীব বৈচিত্র্য এর পাশাপাশি ক্ষতি হবে অর্থনীতি।
https://www.instagram.com/p/BE96qlnm6Hd/?igshid=1vax6i4eso0qx
এর আগে, গোটা শুশুনিয়া পাহাড়ে আগুন ছড়িয়ে গিয়েছিল আগুন । জঙ্গলের শুকনো পাতায় কোনো ভাবে আগুন লাগে বলে আনুমান । বিকেল দিকে পাহাড় থেকে ধোঁয়া বের হতে দেখা যায়। দমকল বিকেলে সাময়িকভাবে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনলেও সন্ধ্যে থেকে ফের জ্বলে ওঠে শুশুনিয়া পাহাড়। রাতে তা ভয়াবহ আকার নেয়। দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে পাহাড় জুড়ে। এই ভাবে একের পর এক বিপর্যয় কি আমাদের ধ্বংস ডেকে আনছে? এই প্রশ্নই তুলছেন অনেকে
https://www.instagram.com/p/CApHX7OlJCD/?igshid=1ml1x6sekwo4v