ভারত-চীন উত্তেজনার মধ্যেই এমন বেশকিছু তথ্য সামনে আসছে যা পুরো কংগ্রেস পার্টিকে কাঠগোড়ায় দাঁড় করিয়ে দিয়েছে। আসলে রাজীব গান্ধী ফাউন্ডেশন (The Rajiv Gandhi Foundation) নামে এক প্রাইভেট সংস্থার মালিক সোনিয়া গান্ধী সহ পুরো গান্ধী পরিবার। চীনের কমিউনিস্ট পার্টি এই সংস্থায় বহু কোটি টাকা দান করেছে বলে খবির আগেই সামনে এসেছে। চীনের কমিউনিস্ট পার্টির সাথে গান্ধী পরিবারের গোপন মিটিং ও দানের খবর প্রকাশ্যে আসতেই দেশের রাজনৈতিক মহলে চাঞ্চল্যকর পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে।
এতবছর পর জানা যাচ্ছে যে, চীনের সরকার গান্ধী পরিবারের ফাউন্ডেশনে তিন লক্ষ মার্কিন ডলার দান করেছিল। এবার গান্ধী পরিবারের মালিকাধিন রাজীব গান্ধী ফাউন্ডেশন নিয়ে আরও বেশকিছু চাঞ্চল্যকর তথ্য সামনে এসেছে।
#CongChinaFile | China donated to Rajiv Gandhi Foundation.
Not just @RahulGandhi-China MoU in 2008, but details of donations to Rajiv Gandhi Foundation are out.
Meanwhile, @BJP4India calls it proof of ‘quid pro quo’.Rahul Shivshankar & Navika Kumar with details. pic.twitter.com/JZNfdmuj5J
— TIMES NOW (@TimesNow) June 25, 2020
এখন খবর আসছে যে রাজীব গান্ধী ফাউন্ডেশনে জাকির নায়েক ও মেহুল চোকসি পর্যন্ত দান করতো। জাকির নায়েক অর্থ্যাৎ যার বিরুদ্ধে আতঙ্কবাদী মানসিকতা ছড়িয়ে দেওয়ার অভিযোগ রয়েছে এবং দুর্নীতির জন্য অভিযুক্ত মেহুল চোকসিও এই মামলায় জড়িয়ে পড়েছে। দু জনেই রাজীব গান্ধী ফাউন্ডেশনে মোটা টাকা ফান্ড করতো বলে অভিযোগ উঠেছে।
পলাতক জাকির নায়েক গান্ধী পরিবারের সংস্থায় ৫০ লক্ষ টাকা দান করেছে বলে জানা গেছে। একই সাথে মেহুল চোকসিও রাজীব গান্ধী ফাউন্ডেশনে মোটা টাকা দান করতো বলে জানা যাচ্ছে। রাজীব গান্ধী ফাউন্ডেশনে নাভিরাজ এস্টেটস প্রাইভেট লিমিটেডের নামে দান দেওয়া হয়েছিল।জানিয়ে দি, মেহুল চোকসী এই সংস্থার অন্যতম পরিচালক। রাজীব গান্ধী ফাউন্ডেশনের সাথে চীন, চোর ও আতঙ্কবাদীদের মাস্টারমাইন্ডের লিংক পাওয়ার পর এখন সোশ্যাল মিডিয়াতেও জনগণ ফুঁসতে শুরু করেছে।
#Exclusive #Breaking on @thenewshour | Mehul Choksi too ‘funded’ Rajiv Gandhi Foundation.
Navika Kumar explains the sensational twist.
Here’s how Mehul Choksi funded Rajiv Gandhi Foundation. pic.twitter.com/iNpj3Jped7
— TIMES NOW (@TimesNow) June 26, 2020
অনেকে বলেছেন গান্ধী পরিবার ক্ষমতায় থাকাকালীন চীনের থেকে টাকা খেয়ে ভারত ও চীনের ট্রেড ডেফিসিট বাড়িয়ে দিয়েছে। চীনের মাল ভারতে আমদানির ক্ষেত্রে ট্যাক্স কমিয়ে রাখার জন্যেও চীন ও গান্ধী পরিবারের চুক্তিকে দায়ী করেছেন অনেকে।