বাংলাহান্ট ডেস্কঃ নোবেল শান্তি পুরস্কারের (nobel peace prize) মনোনীতদের তালিকায় জায়গা করে নিলেন ডোনাল্ড ট্রাম্প (Donald trump)। আগামী নভেম্বরেই আমেরিকায় রাষ্ট্রপতি নির্বাচন। এই নির্বাচনে মার্কিন রাষ্ট্রপতি ডোনান্ড ট্রাম্পের প্রতিদ্বন্ধি হিসাবে দাঁড়িয়েছেন জো বিডেন। তবে নির্বাচন হওয়ার আগেই, ট্রাম্প আরও এক পদক্ষেপ এগিয়ে গেলেন।
নোবেল শান্তি পুরস্কারের জন্য মনোনীত ডোনান্ড ট্রাম্প
ধারণা করা হচ্ছে, ইজরায়েল এবং সংযুক্ত আরব আমিরশাহির মধ্যে ঐতিহাসিক শান্তিচুক্তিতে মধ্যস্থতা করানোর কারণেই মার্কিন রাষ্ট্রপতি ডোনান্ড ট্রাম্প নোবেল শান্তি পুরস্কারের জন্য মনোনীত হয়েছেন। মার্কিন টিভি চ্যানেল ‘ফক্স নিউজ’ সূত্রের খবর, নরওয়ের পার্লামেন্টের সদস্য ক্রিশ্চিয়ান টাইব্রিং-গেড্ডে নোবেল শান্তি পুরস্কারের জন্য মার্কিন প্রেসিডেন্টের নাম নথিভুক্ত করেছেন।
সূত্রের খবর
ক্রিশ্চিয়ান টাইব্রিং-গেড্ডে মার্কিন টিভি চ্যানেল ‘ফক্স নিউজ’কে বলেছেন, ‘আমি মনে করি, ডোনাল্ড ট্রাম্প ইজরায়েল এবং সংযুক্ত আরব আমিরশাহির মধ্যে শান্তি সম্পর্ক স্থাপনের প্রভূত চেষ্টা করেছেন। তিনি সেই কাজই করেছেন, যে কাজ নোবেল পুরস্কার প্রাপ্ত অন্যান্য ব্যক্তিরা করেন’।
https://twitter.com/MarkWSYoung/status/1303642067650871296
শুধুমাত্র মার্কিন টিভি চ্যানেলই নয়, ক্রিশ্চিয়ান টাইব্রিং-গেড্ডে নোবেল কমিটিকে লিখছেন, ‘ইজরায়েল এবং সংযুক্ত আরব আমিরশাহির মধ্যেকার এই শান্তিচুক্তি মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর মধ্যে সহযোগিতা এবং উন্নয়ন প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে গেম চেঞ্জার হয়ে উঠতে পারে। আমি আশা রাখছি, ভবিষ্যতে মধ্যপ্রাচ্যের বাকি দেশগুলি সংযুক্ত আরব আমিরশাহির উদাহরণ অনুসরণ করে চলবে’।
https://twitter.com/cosmopoieticc/status/1303642348602167296
নোবেল শান্তি পুরস্কার
সাধারণত গোটা বিশ্বের জন্য শান্তি স্থাপনের ক্ষেত্রে সচেষ্ট থাকেন, সংঘর্ষ থামিয়ে বিশ্বকে এগিয়ে নিয়ে যেতে সহায়তা করেন, বিশ্বে সেইসকল ব্যক্তিকেই নোবেল শান্তি পুরস্কার দেওয়া হয়। বর্তমান দিনে ইজরায়েল এবং সংযুক্ত আরব আমিরশাহির মধ্যে শান্তি চক্তি স্থাপনে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনান্ড ট্রাম্পের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা থাকায়, তাঁকে এই সম্মান লাভের তালিকায় মনোনীত করা হয়েছে।