অন্যকিছু নয় কেবল এই একটি সবজি চাষ করেই ৪ মাসে কামান কয়েক লক্ষ টাকা, সাহায্য করছে সরকারও

Published On:

বাংলা হান্ট ডেস্কঃ করোনা কালে চাকরি হারিয়েছেন অনেকেই, যার জেরে অনেকেই এখন নতুন ধরনের কোন ব্যবসার সন্ধান করছেন। আপনিও কি ধরনের কোন ব্যবসার (Business) চিন্তা ভাবনা করছেন? তাহলে আপনার জন্য আজ আমরা নিয়ে এসেছি একটি নতুন ধরনের ব্যবসার কথা। কৃষিকাজ বা ফার্মিং (Farming) সাধারণত ততখানি লাভজনক হয় না বলেই মনে করেন অনেকে। কিন্তু বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে চাষ করতে পারলে আপনিও হয়ে যেতে পারেন লাখপতি। এমনই একটি কাটা ফসলের চাষ হল শসা চাষ। সাধারণত কৃষকভাইরা ধানের পরে শসা চাষ করে থাকেন।

তবে তা ততখানি লাভজনক হয়না। শসা এমন একটি খাদ্যদ্রব্য স্যালাডে অপরিহার্য। অনেক রেস্টুরেন্ট থেকেই ভালরকম বায়না পাওয়া যায় শসার জন্য। এই মুহূর্তে ভারতীয় শসার তুলনায় নেদারল্যান্ডসের একটি শসা রীতিমতো জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। উত্তরপ্রদেশের দুর্গাপ্রসাদ নামে এক চাষী এধরনের শসার চাষ করে মাত্র চার মাসে ৮ লক্ষ টাকা আয় করেছেন। আসলে এই ধরনের শসার বিশেষত্ব হলো এতে কোন বীজ থাকে না। আর তাই রেস্টুরেন্টগুলিতে এটি বিশেষ জনপ্রিয়।

জানিয়ে রাখি এই নতুন ধরনের শসাটির বীজের দাম ৭২ হাজার টাকা। এক্ষেত্রে জলা জমিতেও চাষ করার কোন অসুবিধা নেই। শুধুমাত্র চাষের জন্য মাটির পিএইচ ৫.৫ থেকে ৬.৮ থাকলে তা ভালো বলে বিবেচিত হবে। সাধারণত ফেব্রুয়ারি থেকে মার্চ মাসে এ ধরনের শসাগুলি চাষ করা হয়। ফসল উঠতে সময় লাগে ৬০-৮০ দিন।

এছাড়া সরকারি সাবসিডির ব্যবস্থাও রয়েছে। দুর্গাপ্রসাদবাবু নিজেই জানিয়েছেন, তিনি সরকারের থেকে ১৮ লক্ষ টাকার সাবসিডি পেয়ে জমিতে সেডনেট হাউস তৈরি করেছিলেন , সরকারের থেকে এই সুবিধা পাওয়ায় তাকে নিজে থেকে খরচ করতে হয়েছে মাত্র ৬ লক্ষ টাকা। এখন তিনি প্রায় ৮ লক্ষ টাকার শসা বিক্রি করেছেন।

 

Krishna Chandra Garain, BIET alum, blends mechanical ingenuity with literary finesse. An adept in technical and business content, his words breathe life into concepts. With a background in mechanical engineering, he navigates complexities effortlessly, crafting narratives that enlighten and inspire. A virtuoso of words, Krishna transforms ideas into captivating realities.

সম্পর্কিত খবর

X