বাংলাহান্ট ডেস্ক: কলকাতার বুকেও এবার তৈরি হবে স্যটেলাইট স্বাস্থ্যকেন্দ্র। অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের ডায়মন্ড হারবারের স্যাটেলাইন মডেলকে অভিনন্দন জানিয়ে এমনটাই ঘোষণা করলেন মেয়র ফিরহাদ হাকিম।
যাঁরা এখনও পর্যন্ত ইচ্ছাকৃত ভাবে করোনার টিকা নেননি তাঁদের খুঁজে বের করবে এই স্যাটেলাইট স্বাস্থ্যকেন্দ্র। শুধু তাই ই নয়, যে সমস্ত কলকাতাবাসী শারীরিক অক্ষমতার কারণে টিকাকরণ কেন্দ্রে পৌঁছাতে পারেননি তাঁদেরকেও সাহায্য করা হবে পুরসভার তরফে।
এদিন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের ডায়মন্ড হারবারের স্যাটেলাইট মডেলকে স্বাগত জানিয়ে ফিরহাদ হাকিম জানান, ‘যুবনেতা হিসেবে অভূতপূর্ব কাজ করছেন অভিষেক। ডায়মন্ড হারবারও বাংলারই অংশ। তাই বাংলায় কোথাও কোনো মডেল সফল হলে বাকি বাংলায় যেকোনো জায়গাতেই সেই মডেল ব্যবহার করা যেতে পারে। ডায়মন্ড হারবার হোক বা কলকাতা, যেকোনো সাফল্যই বাংলার সাফল্য’।
কমবয়সীদের টিকাকরণ নিয়েও এদিন বড় ঘোষণা করেছেন মেয়র। ১৫-১৮ বছর বয়সীদের টিকাকরণ প্রসঙ্গে তিনি জানান, যেকোনো কোভ্যাক্সিন মেগা সেন্টার থেকেই টিজা নিতে পারবে শিশুরা। নিজেদের নাম দিয়ে কোউইন অ্যাপে নথিভুক্ত করালেই মিলভে টিকা। এমনকি যে স্কুলগুলিতে টিকাকরণ সেন্টার চলছে সেখান থেকেও টিকা নিতে পারবে ছোটোরা।
শারীরিক ভাবে অক্ষমদের সাহায্যে নিজের হোয়াটস্যাপ নাম্বারও (৯৮৩০০৩৭৪৯৩) দিয়েছেন ফিরহাদ। এই নাম্বারে নিজের আধারকার্ড, ফোন নাম্বার এবং সদস্যের নাম পাঠালেই পুরসভার পক্ষ থেকে যোগাযোগ করা হবে ওই ব্যক্তির সঙ্গে। হয়ে যাবে টিকাকরণের ব্যবস্থাও।শহরে একটি স্যাটেলাইট স্বাস্থ্যকেন্দ্র খোলার জন্য দরকার ১৪০০ বর্গফুট জায়গা। সেই জায়গা পেয়ে গেলেই শুরু করে দেওয়া হবে স্যাটেলাইট স্বাস্থ্যকেন্দ্র তৈরির কাজ, এমনটাই জানিয়েছেন ফিরহাদ হাকিম।
“আরও এক ডিভোর্স….”, যুজবেন্দ্র চাহাল ও ধনশ্রী ভার্মার হতে চলেছে বিচ্ছেদ? জল্পনা উস্কে সামনে এল পোস্ট