বাংলাহান্ট ডেস্ক : কথায় বলে, ‘পীরিতি কাঁঠালের আঠা,লাগলে পড়ে ছাড়ে না’। এবার সত্যি সত্যিই এহেন পীরিতির সাক্ষী থাকল ঢাকা শহর। ৯০ বছরের বৃদ্ধ বিয়ে করলেন ৪০ বছরের কনেকে।
পাত্র পেশায় আইনজীবী মহম্মদ ইসমাইল। ১৯৪৭ সালে ম্যাট্রিক পাশ করেছেন তিনি। পরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইতিহাসে উচ্চশিক্ষা। ছিলেন ফজলুল হকের ছাত্রও। ঢাকা জেলা বারের পাঁচ বারের এই সভাপতি সোমবার বিয়ে করলেন বছর ৪০ এর মিনু আরাকে। মিনু দেবীর বাড়ি বাংলাদেশের দেবিদ্বার উপজেলায়। তবে কুমিল্লায় বাড়ি ভাড়া নিয়েই থাকতেন তিনি। এই বিয়েতে উপস্থিত ছিলেন মিনু আরার পরিবার। ছিলেন ইসমাইলের ৫ পুত্র ১ কন্যা সহ নাতি নাতনীরাও। বিয়ের খবর পেয়ে নবদম্পতিকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন ইসমাইলের সহকর্মীরা।
যদিও এই বিয়ের ব্যাপারে সংবাদমাধ্যমের কাছে মুখ খুলতে চাননি পাত্র পাত্রী কেউই। তবে জানা যাচ্ছে ৭ বছর আগে স্ত্রী মারা গিয়েছেন ইসমাইলের। তাই একাকীত্ব কাটাতেই শেষ বেলায় এহেন সিদ্ধান্ত তাঁর।
কার্যতই এহেন বিয়ের খবরে শোরগোল বাংলাদেশ জুড়ে। বর কনের ছবি সামনে আসতেই মূহুর্তে ভাইরাল হয় তা। ছবি এবং পাত্রপাত্রীর বয়স নিয়ে রঙ্গতামাশা চললেও এই বিয়েকে ভালো চোখে নেননি অধিকাংশ নেট নাগরিকই। অনেকে আবার এক কাঠি এগিয়ে দুষছেন কনেকেই। তাঁদের দাবি ইসমাইলের সম্পত্তি এবং টাকাপয়সার কারণেই এহেন বিয়েতে রাজি হয়েছেন মিনু। তবে ৫০ বছর বয়সের ব্যবধানে বিয়ে করে যে রাতারাতিই বিখ্যাত হয়ে উঠেছেন বাংলাদেশের এই দম্পতি, তা বলার আর অপেক্ষা রাখে না।
“আরও এক ডিভোর্স….”, যুজবেন্দ্র চাহাল ও ধনশ্রী ভার্মার হতে চলেছে বিচ্ছেদ? জল্পনা উস্কে সামনে এল পোস্ট