বাংলাহান্ট ডেস্ক : চলতি মাসের ১ এবং ৫ ডিসেম্বর গুজরাতে দুই দফায় ভোটগ্রহণ হয়। হিমাচলপ্রদেশে ভোটগ্রহণ হয় তারও আগে, ১২ নভম্বর।
১১.৪৮: গুজরাটে জয়ী বিজেপির বিদায়ী মুখ্যমন্ত্রী ভূপেন্দ্র প্যাটেল।
১১.৩৯: গুজরাটে বিজেপির সংগ্রহ ৫৪ শতাংশেরও বেশি ভোট। কংগ্রেসের দখলে রয়েছে ২৭ শতাংশ ভোট। আপের ঝুলিতে ১২ শতাংশ ভোট।
১১.৩৬: জামনগর দক্ষিণ কেন্দ্রে এগিয়ে গেলেন ক্রিকেটার রবীন্দ্র জাদেজার স্ত্রী।
১০.৩২ : রেকর্ড গড়ে গুজরাটে ১৫৯ আসনে এগিয়ে বিজেপি।
১০.২৭: হিমাচলে বিজেপি শাসিত রাজ্যে কংগ্রেসের দাদাগিরি। ত্রিশঙ্কু হওয়ার সম্ভাবনা হিমাচল বিধানসভায়।
১৯৮৫ সালে মাধব সিংহ সোলাঙ্কির নেতৃত্বে গুজরাটে কংগ্রেস পেয়েছিল ১৪৯টি আসন। সেটাই সর্বোচ্চ। এখনও পর্যন্ত গুজরাটে এতগুলি আসন কেউ জিততে পারেনি। এ বার সেই রেকর্ডও ভেঙে দেওয়ার পথে এগোচ্ছে বিজেপি। ইতিমধ্যে তারা ১৫০ আসনে এগিয়ে। ভোটের মুখে সেতু ভেঙে মৃত্যু হয়েছিল ১৪১ জনের। রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করেছিলেন, গুজরাটের মোরবির সেতু দুর্ঘটনার প্রভাব পড়বে ভোটে। কিন্তু তাঁদের সেই ভাবনা মিলল না বাস্তবে। শেষ পাওয়া খবর অনুযায়ী, মোরবি কেন্দ্রে এগিয়ে বিজেপি। আর গোটা রাজ্যে ১৪৯ আসনে এগিয়ে গেরুয়া শিবির। গুজরাটে বিজেপির দলীয় কার্যালয়ে শুরু হয়ে গেছে বিজেপি কর্মীদের উচ্ছ্বাস।
অপরদিকে, হিমাচলে সরকার গড়তে ইতিমধ্যে বৈঠকে বিজেপির প্রতিনিধিরা। সদ্য পাওয়া খবর অনুযায়ী, ৩৩টি আসনে এগিয়ে কংগ্রেস। ৩২ আসনে এগিয়ে বিজেপি। খাতা খুলতে ব্যর্থ আপ।
হিমাচল প্রদেশে প্রায় চার দশকের ‘রেওয়াজ’ ভাঙবে বিজেপি? নাকি পাহাড়ি রাজ্যে সেই ‘রেওয়াজ’ ধরে রাখবে কংগ্রেস? উত্তর মিলতে চলেছে কিছুক্ষণ পরেই। আজ হিমাচল প্রদেশের বিধানসভা নির্বাচনের ভোটগণনা হতে চলেছে। গত ৩৭ বছরে পাঁচ বছর অন্তর শাসক দল পালটে গিয়েছে। কী হবে এবার?