এ কী কান্ড! মদের বোতল বুকে নিয়ে স্যান্ডি হাজির নন্দিনীর দোকানে, তারপর যা হল…

বাংলা হান্ট ডেস্ক : রামগড়ুরের ছানাও এই পোস্ট দেখে হাসতে বাধ্য। এমনিই স্যান্ডির (Sandy Saha) কর্মকাণ্ড দেখে মানুষের পেটে খিল লেগে যআওয়ার জোগাড় হয়। তার উপর এবার যেটা করেছেন সেটা তার পূর্বের সমস্ত রেকর্ডকে ছাড়িয়ে গেছে। এবার আবার স্যান্ডির সাথে তাল মিলিয়েছে আমাদের ভাইরাল দিদি নন্দিনী (Nandini Didi)। দুজনের ক্রশ ওভারে গোটা বিষয়টাই জমে ক্ষীর।

প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, এর আগেও একবার সবুজ নাইটি পরে নন্দিনী দিদির ভাতের হোটেলে হাজির হয়েছিলেন স্যান্ডি সাহা। তবে এবার তার পরনে দেখা গেল হট প্যান্ট এবং মদের বোতল। হ্যাঁ, ঠিকই পড়েছেন। স্যান্ডির পরিধেয় হল মদের বোতল। খালি গা, স্তনবৃন্ত ঢেকেছেন মদের বোতল দিয়ে। দড়ি দিয়ে বেঁধে রেখেছেন বোতল দুটি। এদিকে নিচে পরেছেন হট প্যান্ট।

এখানেই তার সাজ শেষ হয়নি। কোমর বন্ধনীর মত কোমরেও জড়িয়ছেন মদের বোতল। মাথার একপাশে বাঁধা রয়েছে আরও একটি মদের বোতল। সবে মিলিয়ছ স্যান্ডি এইদিন আপাদমস্তক সূরার রানী সেজে এসেছিলেন। আর এই সাজেই তিনি পৌঁছে গেছিলেন নন্দিনী দিদির দোকানে। সেখানে গিয়ে তাকে প্রশ্ন করেন, ‘কোনটা খাবে?’ ইশারা করেন স্তনবৃন্ত ঢেকে রাখা মদের বোতল দুটির দিকে। একদিকে দেশি অন্যদিকে বিদেশী।

আরও পড়ুন : ‘সবুজ আমায় প্রভাবিত…’, রাজনীতিতে মিঠাই? সৌমিতৃষার পোস্ট ঘিরে জল্পনা নেটপাড়ায়

এরপর তিনি নন্দিনীর কাছে প্রশ্ন রাখেন, এই যে নন্দিনী এত চ্যাঁচান, তাঁর হাত কেটে যায়, পুড়ে যায় এগুলো কি সব সত্যি? উল্টোদিক থেকে নন্দিনীর জবাব, ‘না, না আমি তো ক্যামেরা দেখেই সব করি। সবটাই ভাইরাল হওয়ার জন্য।’ যদিও কথাটা তিনি ব্যঙ্গ করেই বলেছেন। এরপরেই নন্দিনী আরও বলেন যে তিনি কোনোকিছুই অতটা ভেবেচিন্তে করেননা। তবে তিনি যেটাই করেন সেটাই ভাইরাল হয়ে যায়।

আরও পড়ুন : প্রেমিকের জন্য ছেড়েছেন মা-কে, এবার ‘মিশকা’ অহনার সঙ্গে সমস্ত সম্পর্ক ছিন্ন করলেন মা চাঁদনি

 

স্যান্ডি জানান তার এই মদের বোতল নিয়ে অভিযান এখানেই শেষ নয়। সেখান থেকে তিনি চলে যাবেন একটি পাবে। আপাতত তার এই ভিডিও দেখে দর্শকদের হাসি থামানো দায়। এক ইউজার লিখেছেন, ‘উরফি লাইট।’ জনৈক মন্তব্য, ‘আমাদের সুন্দরী মদেশ্বরী বৌদি, তবে তুমি যা শুরু করেছ উরফিকেও হার মানিয়ে দেবে।’ অপরজনের বক্তব্য, ‘অনেক কথাই বলতে চাই কিন্তু ওই বললেই ইয়োর অ্যাকাউন্ট হ্যাজ বিন রেস্ট্রিকটেড ফর….’ কেউ কেউ আবার লেখে , ‘কী ভয়ঙ্কর! হেসে হেসেই শেষ হয়ে গেলাম।’

Moumita Mondal
Moumita Mondal

মৌমিতা মণ্ডল, গ্র্যাজুয়েশনের পর শুরু নিয়মিত লেখালেখি। বিগত ৩ বছরেরও বেশি সময় ধরে লেখালেখির সাথে যুক্ত। প্রায় ২ বছর ধরে বাংলা হান্ট-এর কনটেন্ট রাইটার হিসেবে নিযুক্ত।

সম্পর্কিত খবর