সমুদ্র নয়, দিঘায় এবার নয়া আকর্ষণ! ভিড় জমাচ্ছেন পর্যটকরা, জানলে হয়ে যাবেন খুশি

বাংলা হান্ট ডেস্ক: ভ্রমণপিপাসু বাঙালির কাছে বেড়ানোর ক্ষেত্রে অন্যতম পছন্দের ডেস্টিনেশন হল সৈকত শহর দিঘা (Digha)। পূর্ব মেদিনীপুরের এই টুরিস্ট স্পটটি পর্যটকদের মধ্যে তুমুল জনপ্রিয়। আর সেই কারণেই দু’-একদিন ছুটি পেলেই দিঘার সমুদ্রের উত্তাল ঢেউ উপভোগ করার জন্য পরিবারের সাথে পাড়ি দেন অনেকেই।

দিঘায় (Digha) এবার নয়া আকর্ষণ:

এদিকে, সময়ের সাথে তাল মিলিয়ে এবং পর্যটকদের আকৃষ্ট করার লক্ষ্যে সরকারের তরফে প্রায়শই দিঘায় (Digha) একের পর এক বড় পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়। ইতিমধ্যেই সেখানে জগন্নাথ মন্দির থেকে শুরু করে বিশ্ব বাংলা উদ্যান ও মেরিন ড্রাইভের পাশাপাশি পার্ক, কফি হাউস সহ একগুচ্ছ প্রকল্প পর্যটকদের মধ্যে তুমুল জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে।

Digha has a new attraction for tourists.

এমতাবস্থায় এবার দিঘাকে (Digha) আরও আকর্ষণীয় করে তুলতে সমুদ্রতটে গাছ-গাছালি ঘেরা নির্জন পার্ক পর্যটকদের আনন্দ দ্বিগুণ করতে চলেছে। জানিয়ে রাখি যে, সাম্প্রতিককালে দিঘাতে পর্যটকদের আগমনের সংখ্যা হু হু করে বেড়েছে। বিশেষ করে ইয়াস ঘূর্ণিঝড়ের পরবর্তী সময়ে দিঘার সামগ্রিক রূপ পাল্টে গিয়েছে অনেকটাই।

আরও পড়ুন: হাসিনাকে ফেরাতে মরিয়া চেষ্টা ইউনূস সরকারের, এবার করা হল ইন্টারপোলে আবেদন

এদিকে, শীতের সময়ও প্রতিবছর বহু সংখ্যক পর্যটক দিঘায় (Digha) ভিড় জমান। এই বছরও তার ব্যতিক্রম হবে না। এমতাবস্থায় পরিবারের সদস্য হোক কিংবা প্রিয়জনদের সাথে সময় কাটানোর জন্য অন্যতম পছন্দের স্থান হতে চলেছে দিঘার নেচার পার্ক। যেটি রয়েছে নিউ দিঘাতে।

আরও পড়ুন: তাঁর দল পাচ্ছে বাড়তি সুবিধা! চাঞ্চল্যকর অভিযোগ উঠতেই ক্লাব ছাড়ার ইঙ্গিত দিলেন মেসি

জানিয়ে রাখি যে, সাধারণত দিঘার (Digha) সমুদ্রের উপকূলবর্তী অন্যান্য পার্কে গাছের তেমন সমাহার দেখা যায় না। কিন্তু, নেচার পার্কের প্রধান বৈশিষ্ট্য হতে চলেছে গাছ-গাছালি। অর্থাৎ, সবুজের সৌন্দর্যকে আস্বাদন করতে করতেই সুবিশাল সমুদ্রকে উপভোগ করতে পারবেন দিঘাতে আগত পর্যটকরা। যেখানে কংক্রিটের রাস্তার পাশাপাশি রয়েছে বসার জায়গাও। আর এই পার্ককে ঘিরেই ইতিমধ্যেই পর্যটকদের মধ্যেও তুমুল আগ্রহ পরিলক্ষিত হচ্ছে।

Sayak Panda
Sayak Panda

সায়ক পন্ডা, মেদিনীপুর কলেজ (অটোনমাস) থেকে মাস কমিউনিকেশন এবং সাংবাদিকতার পোস্ট গ্র্যাজুয়েট কোর্স করার পর শুরু নিয়মিত লেখালেখি। ২ বছরেরও বেশি সময় ধরে বাংলা হান্ট-এর কনটেন্ট রাইটার হিসেবে নিযুক্ত।

সম্পর্কিত খবর