মেরঠ থেকে হিন্দু পলায়ন বন্ধ করতে যোগী আদিত্যনাথ নিলেন কঠোর পদক্ষেপ।

দেশের কেন্দ্র সরকার এবং রাজ্য সরকার গুলি যখন তোষণের রাজনীতিতে মেতে উঠেছে তখন যোগী আদিত্যনাথের (Yogi Adityanath) সরকার হিন্দুদের জন্য আশার আলো দেখিয়েছে। দেশে তোষণের রাজনীতি যখন সাধারণ বিষয় হয়ে উঠেছে তখন যোগী আদিত্যনাথ একমাত্র যিনি হিন্দুদের জন্য কার্য করে চলেছেন। ২০১৪ থেকে ২০১৬ পর্যন্ত উত্তরপ্রদেশের কৈরানা প্রচন্ড চর্চায় ছিল। জেহাদী শক্তির উৎপাতে হিন্দুরা সেখান থেকে পলায়ন করেছিল। প্রায় ৩৪৬ পরিবার কৈরানা থেকে পলায়ন করেছিল। সেই সময় UP তে অখিলেশ যাদবের সরকার ছিল। তবে এখন UP তে মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথের শাসন রয়েছে।

সম্প্রতি মেরঠ থেকে হিন্দু পলায়নের খবর শোনা যাচ্ছিল। জেহাদীদের সংখ্যা মেরঠে বেড়ে যাওয়ায় সেখানে জিহাদ শুরু হয়ে গেছে এবং হিন্দু শুন্য করার প্রচেষ্টা চালু হয়েছিল। তবে এখন যোগী আদিত্যনাথ আরো একবার একশন শুরু করে দিয়েছেন। মেরঠের প্রল্লাদ নগর থেকে অনেক হিন্দু তাদের বহুতল বাড়ি কম দামে বিক্রি করে পলায়ন করছিল। তবে এখন মেরঠের উপর যোগী আদিত্যনাথ যে পদক্ষেপ নিয়েছেন তা প্রশংসনীয়।

যোগী আদিত্যনাথের নেতৃত্বে এলাকায় পুলিশ প্রশাসনকে মজবুত করে দেওয়া হয়েছে। শুধু এই নয় যে সব হিন্দু ভয়ে নিজের বাড়ি বিক্রি করে দিয়ে গেছিল তাদের সমস্থ রিপোর্ট বের করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। একই সাথে যে হিন্দুদের বাড়িগুলি মুসলিম সম্প্রদায়ের লোকদের নামে রেজিস্ট্রার করানো হয়েছে। সেই সব রেজিস্ট্রেশন বাতিল করার কড়া নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। অর্থাৎ হিন্দুরা যে সমস্ত বাড়ি কম দামে বিক্রি করে পলায়ন করেছিল সেই বাড়িতে পুনরায় হিন্দুদের ফিরিয়ে আনার বন্দোবস্ত করা হয়েছে এবং বাড়ি বিক্রি আটকে দেওয়া হয়েছে।

পুলিশ পিকেট ছাড়াও এলাকায় CCTV ক্যামেরা লাগানো হয়েছে। কোনো জেহাদী উপদ্রব করলে তৎকালে মামলা দায়ের করে একশন নেওয়ার নির্দেশ জারি করা হয়েছে। একই সাথে জেহাদীদের সমস্থ পুরানো মামলার তদন্ত শুরু করা হয়েছে। যোগী প্রশাসন হিন্দুদের সুরক্ষা দেওয়ার জন্য সমস্থ রকমের বন্দোবস্ত করে ফেলেছে। যোগী আদিত্যনাথের সরকার মেরঠকে কৈরানা বা কাশ্মীর হওয়া থেকে আটকানোর জন্য কঠোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে।


সম্পর্কিত খবর