বাংলা হান্ট ডেস্ক : ২০১০ সালে ২৮ মে সেই যেদিন প্রায় ১টা ২০মিনিটে ঘটে পশ্চিমবঙ্গের সবচেয়ে বড় ট্রেন দুর্ঘটনা।খড়্গপুর থেকে ঝাড়গ্রাম যাওয়ার পথে তৃতীয় স্টেশন খেমাশুলি। সেখান থেকে কয়েক কিলোমিটার দূরেই লাইনচ্যুত হয়ে জ্ঞানেশ্বরী এক্সপ্রেসকে ধাক্কা মারে একটি মালগাড়ি,মারা যান প্রায় ১৫০ জন। বিস্তারিত ভাবে হিসেবে সংখ্যাটা ২০০ ছাড়িয়েছিল। সেই ঘটনার পর থেকেই এই দুর্ঘটনাস্থল এড়িয়ে চলেন সাধারণ মানুষ। ঘটনার ৯ বছর পেরিয়ে গেলেও অবস্থার বদল হয়নি তেমন একটা।
রাত বাড়লেই ভেসে আসে কান্নার রোল। আশপাশের এলাকার মানুষরা জানায় এই ঘটনা প্রসঙ্গে,প্রচুর মানুষ মারা গিয়েছিলেন। অনেক লাশ তো উদ্ধার করাও সম্ভব করা হয়নি। এত মানুষের অকাল মৃত্যু, ওই জায়গাটা তো অভিশপ্ত হওয়াই স্বাভাবিক।
প্রসঙ্গত অলৌলিক ঘটনার পেছনে লুকিয়ে থাকা সত্য খুঁজে বেড়ান এরকম বিশেষজ্ঞদের দাবি পুরো ব্যাপারটাই মানসিক অবস্থা।আশেপাশের গ্রামের অনেকেই ওই দিনের জ্ঞানেশ্বরী এক্সপ্রেস দুর্ঘটনার ভয়াবহতার সাক্ষী। সেই স্মৃতি থেকেই তারা নানা রকম অলৌকিক ঘটনার কথা কল্পনা করেছেন। কোনো ভূতুড়ে ব্যাপারের প্রমাণ তারা পাইনি।