দেশের নানা মসজিদে যুদ্ধের ট্রেনিং ক্যাম্প চালাচ্ছে সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মেহমুদ পারাচা।

দেশের নানা প্রান্ত থেকে যে ধরনের ঘটনা সামনে আসছে তা অত্যন্ত চিন্তাজনক। দেশে গৃহযুদ্ধ লাগানোর প্রয়াস হচ্ছে বলেও আশঙ্কা করা হচ্ছে। দেশের পরিবেশ পরিবর্তন করে গৃহযুদ্ধ করার ষড়যন্ত্র বাস্তবায়ন করার প্রস্তুতি শুরু হয়েছে। কিছুদিন যাবৎ গুজব খবর রটিয়ে দেশের পরিবেশ নষ্ট করা হয়েছিল। জয় শ্রী রাম না বলায় মুসলিম যুবককে মারধরের নানা মিথ্যা খবর রটিয়ে দেওয়া হয়েছিল। এরপর পুরো দেশজুড়ে উন্মাদী কট্টরপন্থীরা উৎপাত শুরু করে। মাদ্রাসাতে অবৈধ অস্ত্রের ভান্ডার পাওয়ার খবর সামনে আসে।

IMG 20190728 185409

আর এখন লুকিয়ে নয়, খোলাখুলিভাবে চলছে জিহাদের পরিকল্পনা। আত্মরক্ষার নামে দেশের বিভিন্ন জায়গায় চলছে অস্ত্র জমা করার কাজ। একই সাথে লড়াই ও অস্ত্র শিক্ষার মুসলিম সম্প্রদায়ের জন্য ট্রেনিং করার ক্যাম্প খোলা হচ্ছে। শুক্রবার অর্থাৎ ইসলামের জুম্মার নামাজের পর  লখনউতে বড়ী মসজিদে মুসলিমদের জন্য অস্ত্রের ট্রেনিং ক্যাম্প লাগানো হয়েছিল। এই ট্রেনিং ক্যাম্প মুসলিম উকিল মেহমুদ পারাচা দ্বারা সম্পন্ন করা হয়েছিল। মুসলিমদের জন্য লাইসেন্স করে দেওয়ার কাজেও নেমেছে মেহমুদ পারাচা।

https://twitter.com/Abhishe91005336/status/1154988455568392192?s=19

মেহমুদ পারাচা দেশের বড়ো বড়ো নিউজ চ্যানেলগুলিতে বসে এবং নিজেকে সেকুলার বলে দাবি করে। তবে এখন মেহমুদ পারাচার আসল রূপ সামনে চলে এসেছি। মিডিয়া ও মেহমুদ পারাচা মিলিতভাবে নিজেদের এজেন্ডা চালিয়ে যেত। আত্মরক্ষার বাহানা দিয়ে মুসলিমদের যুদ্ধের ট্রেনিং দেওয়ার কাজ করছে মেহমুদ পারাচা। কাশ্মীরে যেভাবে জিহাদ করা হয়েছিল সেই একই পক্রিয়ায় পুরো দেশে জিহাদ শুরু হলে দেশের স্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যেতে পারে। তাই সরকারের উচিত হাতে সময় থাকতে বিষয়টির উপর হস্তক্ষেপ করা।


সম্পর্কিত খবর