অপারেশন সিঁদুরের পর ভারতকে নীচু দেখানোর চেষ্টা! আহমেদাবাদের দুর্ঘটনা কি “আত্মঘাতী” হামলা? ঘনীভূত হচ্ছে আশঙ্কা

বাংলাহান্ট ডেস্ক : টেকঅফের অব্যবহিত পরেই ভেঙে পড়ল বিমান (Plane Crash)। তারপরেই বিরাট বিষ্ফোরণ! আহমেদাবাদের বিমান বিষ্ফোরণের যে ভিডিওগুলি সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে তা দেখে শিউরে উঠছেন সকলেই। বৃহস্পতিবার দুপুর ১ টা ৩৯ মিনিট নাগাদ আহমেদাবাদ বিমানবন্দরের কাছে মেঘানিনগরে ভেঙে পড়ে এয়ার ইন্ডিয়ার বোয়িং ড্রিমলাইনার ৭৮৭ বিমান। মোট ২৪২ জনকে নিয়ে লন্ডনের উদ্দেশে যাচ্ছিল বিমানটি (Plane Crash), যেখানে ছিলেন মোট ২৩০ জন যাত্রী। কিন্তু দুর্ঘটনার কারণ নিয়ে উঠতে শুরু করেছে একাধিক প্রশ্ন।

আহমেদাবাদের দুর্ঘটনার (Plane Crash) পেছনে কারণ কী?

জানা গিয়েছে, আহমেদাবাদ বিমানবন্দর থেকে টেকঅফ করার কিছুক্ষণ পরেই ভেঙে পড়ে বিমানটি। মাত্র ৬২৫ ফুট উচ্চতায় বিমানটি (Plane Crash) উঠেছিল বলে খবর। যেভাবে দুর্ঘটনা ঘটেছে তা বেশ কয়েকটি প্রশ্ন তুলে দিচ্ছে। যান্ত্রিক ত্রুটির কারণেই কি ঘটল এমন ভয়াবহ দুর্ঘটনা? নাকি এর পেছনে রয়েছে অন্য কোনো কারণ?

দুর্ঘটনা নিয়ে উঠছে প্রশ্ন: উল্লেখ্য, অপারেশন সিঁদুরের সাফল্যের পরেই আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে কিছু কূটনৈতিক সম্পর্কে বদল এসেছে ভারতের। পাকিস্তানের সঙ্গে সন্ত্রাসবাদের প্রত্যক্ষ সংযোগের বিষয়টি বিশ্বের মঞ্চে তুলে ধরেছে ভারত। এমতাবস্থায় এই ভয়ঙ্কর দুর্ঘটনা (Plane Crash) প্রশ্ন তুলে দিয়েছে, এটা কি তবে কোনো আত্মঘাতী হামলা?

This is how the Air India Aircraft in Ahemdabad, Gujarat crashed earlier this afternoon. Crash caught on camera. #India pic.twitter.com/ys1KnReCV3

— Aditya Raj Kaul (@AdityaRajKaul) June 12, 2025

আরো পড়ুন : আজও উত্তপ্ত বিধানসভা, মুর্শিদাবাদ-মহেশতলার মুলতুবি প্রস্তাব খারিজে বিক্ষোভ! গেরুয়া পতাকা হাতে প্রতিবাদ BJP-র

নাশকতার সম্ভাবনা নিয়ে আশঙ্কা: অপারেশন সিঁদুরের সাফল্যের পর ভারতকে নীচু করতেই কি আড়ালে কোনো ছক কষা হয়েছে? আহমেদাবাদের বিমান দুর্ঘটনায় (Plane Crash) বিষ্ফোরণের ভয়াবহতায় নাশকতার সম্ভাবনা উড়িয়ে দিচ্ছে না ওয়াকিবহাল মহল। এমতাবস্থায় দুর্ঘটনার নেপথ্যে ঠিক কী কারণ রয়েছে তা জানার চেষ্টা চলছে। সেই সঙ্গে যুদ্ধকালীন তৎপরতার সঙ্গে চলছে উদ্ধার পর্ব।

আরো পড়ুন : টেকঅফের পরেই ভয়াবহ দুর্ঘটনা, আহমেদাবাদে ভেঙে পড়ল লন্ডনগামী বিমান! ২৪২ জন যাত্রীর মৃত্যুর আশঙ্কা

প্রসঙ্গত, জানা গিয়েছে, বিমানটিতে মোট ২৪২ জন ছিলেন। তাদের মধ্যে ২৩০ জন ছিলেন যাত্রী এবং ১২ জন ছিলেন পাইলট সহ বিমান কর্মী। যুদ্ধকালীন পরিস্থিতিতে শুরু হয়েছে উদ্ধারকাজ। এখনও পর্যন্ত কতজন হতাহত হয়েছে তার খবর মেলেনি। তবে দুর্ঘটনার অভিঘাত দেখে মনে করা হচ্ছে, বিমানে (Plane Crash) থাকা ২৪২ জনেরই মৃত্যু হতে পারে।