বাংলাহান্ট-রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সাম্প্রতিক রাজ্যে সারা বাংলায় একের পর এক পুলিশের বিরুদ্ধে অভিযোগ আছে প্রকাশ্যে মিডিয়ার সামনে বললেন।
সেখানে বিনা অনুমতিতে সিভিক ভলেন্টিয়ার দিয়ে টাকা তোলার অভিযোগ আসে, এরপরই নড়েচড়ে বসে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, আজ দিঘাতে তিনি একটি বৈঠকের ঘোষণা করেন কলকাতা সহ রাজ্যের ভলেন্টিয়ার প্রচুর পরিমাণে টাকা তোলা হচ্ছে যা বেআইনি, রাজ্যের পুলিশ প্রশাসনকে কঠোর ভাষায় জবাব দেওয়ার হয়েছে।
বিনা কারনে গাড়ি থেকে টাকা তোলা হয়ছে৷
সাম্প্রতিক কেন্দ্রে একটি আইন পাস হয়েছে সেখানে মোটর ভিকেলস এর উপর কড়া নজর দিয়েছে কেন্দ্র সরকার, সেই আইন অবশ্য এখনো বাংলায় লঘু হয়নি। কিন্তু মুখ্যমন্ত্রীর কাছে দীর্ঘ অভিযোগ এরপর
অবশেষে সাধারণ মানুষের পাশে দাঁড়ালেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, তিনি পুলিশকে কড়াভাষায় বিষয়টির ওপর নজর রাখতে বলেছেন তিনি বলেন গরীব মানুষের কাছ থেকে বিনা অনুমতিতে প্রচুর টাকা তোলা হচ্ছে পুলিশের একঅংশ৷
সেখানে তাদেরকে নির্দেশ দেওয়া হয় যাতে সেভ ড্রাইভ সেভ ড্রাইভ এর নামে টাকা না তোলা হয় এবং মানুষ যাতে শান্তিতে চলাচল করতে পারে সেদিকেও নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
তাহলে প্রশ্ন উঠছে পুলিশ কি তাহলে সিভিক ভলেন্টিয়ার দিয়ে টাকা তুলছিল? এমনটাই যাতে না হয় প্রশাসনের প্রধান মুখ্যমন্ত্রীর কাছে দীর্ঘদিন ধরে মানুষের অনুরোধ ছিলো। হেলমেট বিহীন এতো পরিমাণ টাকার জরিমানা করার কথা বা তার থেকে অধিক টাকা নেয় পুলিশ। কোন কোন সময় তাদেরকে কোন সরকারি রশিদ দেওয়া হয়না ফলে সেই টাকার কোন সরকারের কাছে জমা পড়ে না ।
এরপর এই আজ মুখ্যমন্ত্রী বিষয়টা দেখতে বলেন। পুলিশ কতটা মানবিক মুখ দেখায় সাধারণ মানুষের জন্য সেটা মুখ্যমন্ত্রী করার নির্দেশ পর দেখা যাক।
কোথাও সিভিক ভলেন্টিয়ার দিয়ে টাকা তোলা যাবে না যদি কেউ ভুল করে তাহলে অবশ্যই তাকে প্রয়োজন মতো তাকে জরিমানা করা হবে কিন্তু তার বদলে যদি কেউ অধিক টাকা দাবি করে তাহলে তার বিরুদ্ধে কড়া ব্যবস্থা নিতে চলেছে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এই উদ্যোগকে সাধুবাদ জানিয়েছে সমাজের বিশিষ্ট।
এরপর গুরুত্বপূর্ণ খবর মুখ্যমন্ত্রী প্রশাসনিক বৈঠক শেষে রাস্তার ধারে চায়ের দোকানে নিজের হাতে চা বানিয়ে মন্ত্রী, ডি এম, এসপি, এবং চা দোকানের কর্মীকে নিজের হাতে চা বানিয়ে খাওয়ালেন এবং নিজেও খেলেন।
প্রশাসনের সিকিউরিটি ছাড়াই দোকানে ঢুকে চা খেলেন। এবং চায়ের দোকানে বসে থাকা গ্রামবাসীদের সাথে কথা বললেন। নিজের হাতে চা বানিয়ে দোকানদার কর্মীসহ মন্ত্রী-আমলাদের খাওয়া না তাও আবার রাস্তার ধারে ফুটপাতের দোকানে একপ্রকার নজিরবিহীন বলে মনে করছেন রাজনৈতিক মহল।