বাংলা হান্ট ডেস্কঃ আপনার ফেলে দেওয়া স্যানিটারি ন্যাপকিন দিয়ে তৈরি হচ্ছে নেশার বস্তু। বর্তমান যুব সমাজ এতটাই ধ্বংসের পথে চলছে এবং তারা এত নেশাগ্রস্থ হয়ে পড়ছে যে, হাইজিনিক হোক বা বিষাক্ত সেই ব্যাপারে তাদের বিন্দুমাত্র ভ্রুক্ষেপ নেই।
স্কুল-কলেজ পড়ুয়া তরুণদের হাতে যথেষ্ট পরিমাণে টাকা না থাকায় তারা তারা ড্রাগ বা অন্য নেশার শরণাপন্ন হতে পারছে না ফলে তারা বেছে নিয়েছে এই বিষাক্ত পদ্ধতি।তবে এদেশে নয় ইন্দোনেশিয়ার কিছু নেশাগ্রস্ত কিশোরদের মাঝে চালু হয়েছে এই প্রবণতা। এই সমস্ত তরুণরা বিভিন্ন আস্তাকুঁড় ভাগাড় আবর্জনার স্তুপ থেকে খুঁজে খুঁজে সংগ্রহ করছে ফেলে দেওয়া স্যানিটারি প্যাড এবং সেই প্যাড জল দিয়ে ফুটিয়ে সেই পানীয় পান করছে। তাদের মতে এতে নাকি বিশাল পরিমাণে নেশা হয়।
সেন্ট্রাল জাভা রিজিওনাল চ্যাপ্টারের অধীন ন্যাশনাল নারকটিকস এজেন্সি করা সতর্কবার্তা জারি করেছে।জানা গেছেশুধুমাত্র স্যানিটারি ন্যাপকিন ছাড়াও বেবি ডায়াপার ব্যবহার করা হচ্ছে নেশার বস্তু হিসেবে। মোটামুটি ১৩ থেকে ১৬ বছর বয়সী যুবকদের মধ্যে এ মারাত্মক বিষাক্ত পানীয় পান করার প্রবণতা দেখা যাচ্ছে।
ইতিমধ্যে নানান ধরনের উদ্ভট নেশার কথা কানে এলেও এই এইরকম নোংরা ও বিষাক্ত নেশার কথা এই প্রথম। কিছুদিন আগেও মশার ধূপ এর লিকুইড খাওয়া হচ্ছিল নেশার জন্য।কিন্তু এই স্যানিটারি প্যাড ফোটানো জলের নেশা সবাইকে ছাপিয়ে।