বাংলাহান্ট ডেস্ক : একুশের বিধানসভা নির্বাচনে বালুরঘাটে তৃণমূলই হারিয়েছে তৃণমূলকে। এহেন অভিযোগে স্যোশাল মিডিয়ায় ভাইরাল হল একটি চিঠি। পুরো ঘটনায় অভিযোগের তীর তৃণমূলের প্রাক্তন মন্ত্রী শঙ্কর চক্রবর্তীর বিরুদ্ধে।
সম্প্রতি স্যোশাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে বালুরঘাট টাউনের তৃণমূল সভাপতি বিমান দাসের নাম লেখা প্যাডে একটি খোলা চিঠি। সেই চিঠিতে শঙ্কর চক্রবর্তীর নামে তাঁকে অভিযোগ করতে দেখা গেছে তৃণমূলের সর্বভারতীয় সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাছে। যদিও পুরো ঘটনাটিকেই অস্বীকার করেছেন বিমান দাস।
তিনি জানিয়েছেন, তাঁর নাম করে অন্য কেউ ভুয়ো চিঠিটি লিখে ভাইরাল করেছে। তিনি এ ব্যাপারে কিছুই জানেন না। চিঠির ব্যাপারটি পুরোটাই মিথ্যে এবং যুক্তিহীন। এ ব্যাপারে জেলা ও রাজ্য নেতৃত্বকে তিনি বিশদে জানিয়েছেন বলেন জানান বালুরঘটের তৃণমূল সভাপতি। ভাইরাল হওয়া চিঠিটিতে এক মন্ত্রী এবং তাঁর পুত্রবধূর বিভিন্ন কান্ডের কথাই লেখা হয়েছে।
চিঠিটিতে বিমান দাসকে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে উদ্দেশ্য করে লিখতে দেখা যায়, ‘আমি এই পদে ৬ মাস ধরে নিযুক্ত রয়েছি। বিগতদিনে বালুরঘাটের দায়িত্বে নিযুক্ত নেতৃত্ব ভালো কাজ করেননি বলেই দলের ফল খারাপ হয়েছে।’ আরও বলা হয়, ‘বালুরঘাটের প্রাক্তন তৃণমূল সভাপতি মন্ত্রী শঙ্কর চক্রবর্তীর ঘনিষ্ঠ। সেই কারণেই নির্বাচনে টিকিট না পাওয়ায় প্রতিশোধ বশত উলটো ভোট করিয়েছেন তিনি’।
চিঠিটি সম্প্রতি ভাইরাল হলেও চিঠিটিতে তারিখের উল্লেখ রয়েছে ৭ জানুয়ারি। এই চিঠির পিছনে কে তা জানা না গেলেও একের পর এক গোষ্ঠী দ্বন্দ্বের জেরে যে টালমাটাল অবস্থায় রাজ্যের ঘাসফুল শিবির, একথা বলাই বাহুল্য।
“আরও এক ডিভোর্স….”, যুজবেন্দ্র চাহাল ও ধনশ্রী ভার্মার হতে চলেছে বিচ্ছেদ? জল্পনা উস্কে সামনে এল পোস্ট