ডালের চাহিদা নাকি একেবারেই কম, আর এইবার সেই নিয়ে পদক্ষেপ নিতে চলেছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সরকার। বেশ কয়েকমাস আগে পেয়াজ নিয়ে চিন্তায় ছিল ভারতের আম জনগন । আর এইবার সেই নিশানায় আছে কলাইয়ের ডাল। আমাদের দেশের একাধিক মানুষ এখনও ভাত ডাল এবং ডাল রুটি খেয়ে থাকেন।
তার ওপ্র ডালের চাহিদা যদি কমতে শুরু করে তখন মানুসষর কাওয়া দাওয়া নিয়ে একটা বিশাল সমস্যা হয়ে দাড়াবে । এবার কলাইয়ের ডালের উৎপাদন কমতে পারে ।ডালের চাষের হার কমে দাড়াবে ৫০ শতাংশ। বাজারে তার প্রভাব মারাত্মক ভাবে পড়বে সেটা নতুন করে বলার অপেক্ষা রাখেনা। ডালের চাহিদা বাজারে তখন বেড়ে যেতে চলেছে, সেটা নতুন করে বলার দরকার পড়বে না।
বাজারে পেয়াজের আমদানি নাকি মিশর থেকেও করা হয়েছে বলে সুত্রের খবর । ১.৫ লাখ ডাল যেখানে অন্যান্য বছরে আমদানি করা হত, সেখানে তার পরিমাণ বাড়িয়ে ৪ লাখকরা হবে আমদানির পরিমাণ। যাতে দেশের অভ্যন্তরীণ বাজাকরে ডালের চাহিদা ও যোগান সঠিরক ভারসাম্যে থাকতে পারে। ২০১৯ সালে খরিফ শস্যের ক্ষতি হয়ওার কারনেই সম্ভবত এমন হতে চলেচে বলে জানা গেছে।
ইন্ডিয়ান পালসেস অ্যান্ড গ্রেইন অ্যাসোসিয়েশন তাদের সমস্যার কথা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সরকারকে। এমন কি ডাল নিয়ে যে সমস্ত নিয়ম ছিলো সেই নিয়ে বিধি নিসেধ তুলে নেওয়ার কথা ভাবতে চলেছে সরকার। ডালের চাহিদা বজায় রাখার জন্য তারা সব্রকম ভাবে চেস্টা করবে । দেশের বেশির ভাগ মানুষ এর আগে পেয়াজ নিয়ে নান সমস্যায় পড়েছে । কিচু মানুষ একেবারে পেয়াজ পরিত্যাগ করতে বাধ্য হয়েছিলো। আর এবার সেইরকম কিছু না হয় সেই কারনে ডালের সাপ্লাই তারা বজায় রাখার চেস্টা করবে বলে ই মনে করছে ভারতের আম জনতা।