দেশের সমসাময়িক পরিস্থিতি যখন নড়বরে সেই সময়ে বিজেপিকে তোপ দাগলেন প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি সোমেন মিত্র।গত সোম বার এই বিরধধী দলের নেতা নেত্রিরা মিলে বথিক করেন । সপ্তাহখানেক আগেই জেএনইউ তে এবিভিপির বেশ কয়েকজন তরুন তরুনী বিশ্ব বিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রিদের মারধর করেন তাতে দেশের ছাত্র সংগঠন থেকে আমজনতা, বিরোধী দল থেকে আরও অভিনেতা প্রমুখেরা প্রত্যেকেই ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠেন ।
আর এর পরেই দেশের একাধিক জায়গায় শিক্ষা ব্যাবস্থা নিয়ে নরাজ্যের প্রসঙ্গ উঠে আসে। তার পরেই সেখানে একাধিক মিটিং মিছিল আন্দোলন চলতে থাকে । গত সোমবার দিল্লিতে বিরোধী দলনেতাদের যে বৈঠক হয় সেই বৈঠকের মঞ্চে রাহুল গান্ধী জানান দেশের যে বর্তমান পরিস্থিতি সেই অবশ্যই মুখ খোলা উচিৎ প্রধানমন্ত্রীর । এইসব কিছুর মধ্যে আবার ৭ তারিখ থেকে পার্ক সার্কাস ময়দানে নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন, নাগরিক পঞ্জিকরণ ও এনপিআর-এর বিরুদ্ধে গণঅবস্থান করে চলেছে মহিলারা।
শুক্রবার সন্ধ্যায় পার্ক সার্কাসের গণ অবস্থানে হাজির হন পি চিদাম্বরম। কোনও রকম রাজনৈতিক পতাকা ছাড়াই বিক্ষোভ কর্মস্থলে হাজির হন প্রাক্তন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী। এনআরসি , সিএবি এই সকল বিষয় নিয়ে প্রশিক্ষন দেবেন প্রাক্তন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী পি চিদাম্বরম। আজ বিধান ভবনে ১৮০ জন কংগ্রেস কর্মীকে প্রশিক্ষণ দেওয়ার কথা পি চিদাম্বরমের। এর পাশাপাশি এই কে আরো বড় করে তোলার জন্য এত্ত চেস্টা চালাচ্ছে প্রদেশ কংগ্রেস।
এর আগেও তিনি বিজেপিকে নিয়ে নান মত দিয়েছেন। তবে এএদিন তিনি বেশ খুব্ধ হয়ে বলেন যদি বিজেপি ভুল্ভাল কাজ করে তাতে কার কি করার আছে। দেশের খারাপ পরিস্থিতি নিয়ে চিন্তায় দেশের মানুষ । তিনি বিব্রত হয়ে এদিন মঞ্চ থেকে রাগ উগড়ে দেন। বলেন, বিজেপির যদি আলু বেচার লোক না থাকে, তবে আমি কী করব? দিলীপ ঘোষের কথার উত্তর দেওয়া যায় না। ও কী বলে, ও নিজেই জানে না।” সব মিলিয়ে বেশ উতপ্ত পরিস্থিতি বিরোধী দলনেতাদের মধ্যে।